আজ টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় নির্বাচন চলছে

পিবিএ, টাঙ্গাইল: রোববার, ৩১ মার্চ অনুষ্ঠিত হচ্ছে টাঙ্গাইল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে জেলার ১২টি উপজেলায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে ভোট গ্রহণ। এরমধ্যে তিনটি উপজেলা মধুপুর, ধনবাড়ী ও গোপালপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থীরা। এছাড়া বাকি উপজেলা গুলোতে চেয়ারমান পদে আওয়ামী লীগ, আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র ও বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বিন্দ্বিতা করছেন ৩৮জন প্রার্থী। ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৫জন এবং মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী পদে ৫৩জন।

এ নির্বাচনে ১ হাজার ৬ টি ভোট কেন্দ্রে ৬ হাজার ৭০৪টি ভোট কক্ষে ভোট গ্রহণ চলছে। এ নির্বাচনে জেলার মোট ২৭ লক্ষ ৮০ হাজার ৫৪জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১৩ লক্ষ ৭৬হাজার ১৫২ জন এবং মহিলা ভোটার ১৪লক্ষ ৩৯ হাজার ২জন।

টাঙ্গাইলে ১২ উপজেলার নির্বাচনে প্রার্থীরা হলেন,
সদর উপজেলা :
এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান আনসারী (নৌকা প্রতীক), আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম (আনারস প্রতীক), স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বহিষ্কৃত সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী (ঘোড়া প্রতীক) এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) মামুনুর রহমান (আম প্রতীক)।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১২জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আব্বাস আলী (টিউবওয়েল), আবু সাইম তালুকদার বিপ্লব (পালকি), এসএম জহিরুল ইসলাম (বই), নাজমুল হুদা নবীন (তালা), র্মিজা সাইফুল হোসেন (বাল্ব), মীর মাহমুদুল ইসলাম (টাইপ রাইটার), মোহাম্মদ সোহেল রানা (গ্যাস সিলিন্ডার), আকরাম হোসেন (চশমা), আলমগীর হোসেন (মাইক), ওমর ফারুক বিল্পব (উড়োজাহাজ), মোস্তফা মিয়া (আইসক্রিম), রেজাউল করিম (টিয়া)।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, এরা হলেন, উষা আকতার (প্রজাপতি), কামরুন্নাহার (বৈদ্যুতিক পাখা), পপি গুহ (পদ্মফুল), ফাহমিদা আনছারী (সেলাই মেশিন), লায়লা আক্তার লিপি (হাঁস), শামিমা আক্তার (কলস), শাহিন আরা মিষ্টু (ফুটবল) প্রতীক।
এ উপজেলায় মোট ভোটার ৩ লাখ ৮০ হাজার ৩৩৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৮ হাজার ৫৭৩ জন ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ৯১ হাজার ৭৬৫ জন। মোট ভোট কক্ষ ৯৯৪টি ও মোট কেন্দ্র ১২৭টি।

ধনবাড়ী উপজেলা :

এ উপজেলায় চেয়ারমান পদে আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী থাকায় হারুনার রশিদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
ভাইস-চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন, মোহাম্মদ শামছুল হুদা (টিউবওয়েল), খালিদুল ইসলাম বকল(চশমা), সাইফুল ইসলাম( তালা) প্রতীক।
মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন, খন্দকার জেব-উন নাহার (ফুটবল), কল্পনা বেগম(হাঁস) ও মমতাজ খান (কলস) প্রতীক।
এ উপজেলায় মোট ভোটার ১ লাখ ৪২ হাজার ১৪০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬৯ হাজার ৬৪৮ জন ও মহিলা ভোটার ৭২ হাজার ৪৯২ জন। মোট ভোটকক্ষ ৩৫০টি ও মোট কেন্দ্র ৫৬টি।

মধপুর উপজেলা :

চেয়ারমান পদে এ উপজেলায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছরোয়ার আলম খান আবু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। ভাইস-চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীরা হলেন খন্দকার সামছুল আরেফীন (টিউবওয়েল), মুহাম্মদ মোহসীনুল কবির (টিয়া), ফজলুল হক মনি (উড়োজাহাজ), হেলাল উদ্দিন (চশমা) ও শরীফ আহমেদ (তালা)।

মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, নাজমা বেগম (হাঁস) ও যষ্ঠিনা নকরেক (ফুটবল)।
এ উপজেলায় মোট ভোটার ২ লাখ ২২ হাজার ৯২৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৯৪ হাজার ১৬ জন ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ১৩ হাজার ৫০৯ জন। মোট ভোটকক্ষ ৫২১টি ও মোট কেন্দ্র ৮৩টি।

মির্জাপুর উপজেলা :

এ উপজেলায় চেয়ারমান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী মীর এনায়েত হোসেন মন্টু নৌকা), ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির প্রার্থী লাল মিয়া (আম), স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা বিএনপি সদস্য ফিরোজ হায়দার খান(মোটরসাইকেল) ও রূপা রায় চৌধুরী (আনারস)।

ভাইস-চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন, আজহারুল ইসলাম (তালা), আবুল কাশেম(টিউবওয়েল), সেলিম সিকদার (উড়োজাহাজ)।
মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন, খালেদা সিদ্দিকী (ফুটবল), মীর্জা শামীমা আক্তার (কলস), সালমা উর্মি (হাঁস)।
এ উপজেলায় মোট ভোটার ৩ লাখ ২২ হাজার ৭৪৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৫৯ হাজার ৯৩৬ জন ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ৬২ হাজার ৮১২ জন। মোট ভোটকক্ষ ৭৯৫টি ও মোট কেন্দ্র ১২০টি।

দেলদুয়ার উপজেলা :

এ উপজেলায় চেয়ারমান পদে ৩ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফজলুল হক(নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাহমুদুল হাসান (আনারস) এবং মতিয়ার রহমান মিয়া (দোয়াত কলম)।
ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৬জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, ছালাম ভূঁইয়া (উড়োজাহাজ), এসএম এহসানুল হক সুমন (তালা), মাসুদ রানা (চশমা), তোফায়েল হোসেন (টিয়া পাখি), মো. মাসুদ (পালকি) ও নজরুল ইসলাম (টিউবওয়েল) প্রতীক।
মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৩ প্রার্থী। এরা হলেন, দেওয়ান তাহমিনা (ফুটবল), ফিরোজা বেগম (কলস) ও নাহিদা সুলতানা পলি (হাঁস)।

এ উপজেলায় মোট ভোটার ১ লাখ ৬১ হাজার ৩৯৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৮০ হাজার ৪৮২ জন ও মহিলা ভোটার ৮০ হাজার ৯১৪ জন। মোট ভোটকক্ষ ৩২৭টি ও মোট কেন্দ্র ৫৬টি।

নাগরপুর উপজেলা :

এ উপজেলায় চেয়ারমান পদে ৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী কুদরত আলী নৌকা), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী সমসের খান (মশাল), স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা আব্দুছ ছামাদ (ঘোড়া), আরিফুর রহমান খান (দোয়াত কলম), বহিষ্কৃত উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি জিয়াসমিন আক্তার (কাপ পিরিচ) ও আব্দুল কদ্দুছ মিয়া (আনারস)।

ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী। এরা হলেন, কোহিনুর হোসেন (তালা), ফরিদুর রহমান(উড়োজাহাজ), মোজাহিদুল ইসলাম(টিউবওয়েল), হুমায়ুন কবির(চশমা) ও রফিজ উদ্দিন(টিয়া পাখি)।

মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৬ জন প্রার্থী। এরা হলেন, খন্দকার দিলরুবা করিম (পজাপতি), ছামিনা বেগম শিপ্রা (ফুটবল), জাহানারা খাতুন (পদ্মা ফুল), ফরিদা বেগম (হাঁস), সাফিয়া ইউসুফ(কলস), রৌশনারা মাসুদা (সেলাই মেশিন)।
এ উপজেলায় মোট ভোটার ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ জন ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৯৩ জন। মোট ভোটকক্ষ ৬০৫টি ও মোট কেন্দ্র ৮৫টি।

ঘাটাইল উপজেলা :

এ উপজেলায় চেয়ারমান পদে ৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী শহিদুল ইসলাম লেবু (নৌকা), আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হলেন বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আরিফ হোসেন (আনারস), দলের উপজেলা শাখার সাবেক যুগ্ম সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খান হেষ্টিংস (মোটরসাইকেল), আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুল ইসলাম খান ঘোড়া), জাকের পার্টির প্রার্থী মনিরুজ্জামান খান গোলাপ ফুল) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ এহসান আবদুল্লাহ হেলিকাপ্টার) প্রতীক।
ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী। এরা হলেন, কাজী আরজু (তালা), আব্দুল্লাহ আল মামুন (টিউবওয়েল), সুমন খান বাবু (টিয়া পাখি), সুলতান মাহমুদ তালুকদার (চশমা), সজীব রায় (মাইক)।

মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, আফিয়া বেগম (পদ্মফুল), কানিজ ফাতেমা (হাঁস), তাসলীমা জেসমীন (প্রজাপতি), নুরজাহান সিদ্দিকা (ফুটবল), ফাহিমা তালুকদার (কলস), মীর আলেয়া পারভীন (বৈদ্যুতিক পাখা), মরিয়ম আক্তার (ফুলের টব), শাহীনা সুলতানা (সেলাই মেশিন)।
এ উপজেলায় মোট ভোটার ৩ লাখ ১৩ হাজার ৬০৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৫৫ হাজার ২২২ ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ৫৮ হাজার ৩৮৩ জন। মোট ভোটকক্ষ ৭৫৫টি ও মোট কেন্দ্র ১১৭টি।

ভূঞাপুর উপজেলা :

এ উপজেলায় চেয়ারমান পদে ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুল হালিম (নৌকা)। আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হলেন জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল লতিফ দোয়াত কলম ), সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাসুদুর রহমান কর্নেল (আনারস), উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম তালুকদার মোটর সাইকেল), জাতীয় পার্টির প্রার্থী শামছুল হক তালুকদার (লাঙ্গল)।

ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৬ জন প্রার্থী। এরা হলেন কাজী রাশিদুল ইসলাম (টিয়া পাখি), আতোয়ার রহমান বাবলু (মাইক), জাকির হোসেন তরফদার (চশমা), মনিরুল ইসলাম (তালা), রাশেদুল আলম তালুকদার সেলিম (উড়োজাহাজ) ও সাহিনুল ইসলাম তরফদার (টিউবওয়েল)।
মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী। এরা হলেন আলিফনুর (প্রজাপতি), শামছুন্নাহার শাহীনুর (পদ্মফুল) হোসনে আরা বেবী (কলস)।
এ উপজেলায় মোট ভোটার ১ লাখ ৪৬ হাজার ৩৬২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৭৪ হাজার ১১৯ ও মহিলা ভোটার ৭২ হাজার ২৪৩ জন। মোট ভোটকক্ষ ৩৫৬টি ও মোট কেন্দ্র ৫৭টি।

কালিহাতী উপজেলা :

এ উপজেলায় চেয়ারমান পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোজহারুল ইসলাম তালুকদার (নৌকা), ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি)-এর প্রার্থী মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ (আম) ও আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী আনছার আলী (আনারস)।
ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী। এরা হলেন, আখতারুজ্জামান (তালা), আবদুল মজিদ তোতা (উড়োজাহাজ), নুরুল আলমর (টিউবওয়েল), মো. নূরু ন্নবী (চশমা)।
মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৪ প্রার্থী। এরা হলেন ফাতেমা খাতুন (ফুটবল), রিনা পারভীন (প্রজাপতি), রোকেয়া সুলতানা (কলস) ও হেনা বেগম (পদ্মফুল)।
এ উপজেলায় মোট ভোটার ৩ লাখ ১২ হাজার ১১২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৫৫ হাজার ৪০৫ ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ৫৬ হাজার ৭০৭ জন। মোট ভোটকক্ষ ৬২০টি ও মোট কেন্দ্র ১০৮টি।

গোপালপুর উপজেলা :

এ উপজেলায় চেয়ারমান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান পরিষদের চেয়ারম্যান ইউনুছ ইসলাম তালুকদার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন।
ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৩ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন এসএম রফিকুল ইসলাম (টিয়া পাখি), মীর রেজাউল হক (টিউবওয়েল) ও আব্দুল লতিফ (চশমা)।
মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৫ প্রার্থী। এরা হলেন মরিয়ম আক্তার (হাঁস), মোছা. রেনু (প্রজাপতি), রেবেকা সুলতানা (ফুটবল), হাসনা হেনা (পদ্মফুল) ও হোসনে আরা বেগম (কলস)।
এ উপজেলায় মোট ভোটার ২ লাখ ২২ হাজার ৮৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ১০ হাজার ৯৫ ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ১১ হাজার ৯৩ জন। মোট ভোটকক্ষ ৫১৬টি ও মোট কেন্দ্র ৫টি।

বাসাইল উপজেলা :

এ উপজেলায় চেয়ারমান পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী মতিয়ার রহমান (নৌকা), আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী অলিদ ইসলাম (আনারস) এবং বর্তমান পরিষদের চেয়ারম্যান উপজেলা বিএনপি সাবেক সভাপতি ও বহিষ্কৃকত নেতা শহীদুল ইসলাম (দোয়াত-কলম)।

ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৭ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, এস এম ফজলুল হক মিয়া (মাইক), নাজমুল হুদা খান বাহাদুর (পালকি), নুরুল ইসলাম খান (তালা), শাহাদত হোসেন খান (চশমা), সাইফুল ইসলাম (টিউবওয়েল), সাইফুল ইসলাম খান (উড়োজাহাজ) ও সাদিকুর রহমান খান (টিয়া পাখি)।

মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৫ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, জবেদা বেগম (প্রজাপতি), মলি আক্তার (ফুটবল), রেখা বেগম (হাঁস), রোজিনা মফিজ খান (পদ্ম ফুল) ও শাম্মী আক্তার মুক্তি (কলস)।
এ উপজেলায় মোট ভোটার ১ লাখ ৩৩ হাজার ৭৪২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬৫ হাজার ৩২৩ ও মহিলা ভোটার ৬৮ হাজার ৪১৯ জন। মোট ভোটকক্ষ ৩৪১টি ও মোট কেন্দ্র ৫৩টি।

সখীপুর উপজেলা :

এ উপজেলায় চেয়ারমান পদে ৪ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী জুলফিকার হায়দার কামাল (নৌকা), ন্যাশনাল পিপল্স পার্টি (এনপিপি) আব্দুল আলীম (আম), বিকল্পধারার প্রার্থী আবুল হাশেম (কুলা) ও আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু সাইদ মিয়া (আনারস)।

ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন ডিএম শরীফুল ইসলাম (তালা), ফজলুল হক বাপ্পা (টিয়া পাখি), মুহাম্মদ খলিলুর রহমান (বই), আমজাদ হোসেন (টিউবওয়েল), শফিউল ইসলাম (উড়োজাহাজ), শিবলী সাদিক (চশমা)।
মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন জাহানারা (প্রজাপতি), তাহমিনা পারভীন (কলস), রওমশন আরা আক্তার রিতা (পদ্মফুল) ও শাহিদা সুলতানা (ফুটবল)।

এ উপজেলায় মোট ভোটার ২ লাখ ১২ হাজার ৯৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৩১ হাজার ৭৫ ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ৯৮ হাজার ১২ জন। মোট ভোটকক্ষ ৫২৪টি ও কেন্দ্র ৬৯টি।

এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এএইচএম কামরুল ইসলাম বলেন, টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ নির্বাচনকে সুষ্ঠ ও সুন্দর করতে আমরা বদ্ধ পরিকর। নির্বাচনের পরিবেশ ঠিক রাখতে টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় প্রতিটি কেন্দ্রে ৩ থেকে ৪জন পুলিশ সদস্য, ১০ জন আনছার রয়েছে। এছাড়াও পুরো জেলায় ৩৭ প্লাটুন বিজিবি, র‌্যাবের ১০টি মোবাইল টিম, ৫৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ১২ উপজেলায় ১২টি ভ্রাম্যমান আদালত ও ২০৩টি স্ট্রাইকিং র্ফোস মোতায়েন করা হয়েছে।

পিবিএ/এমআর/এমএসএম

আরও পড়ুন...