পিবিএ ডেস্ক: খাবারে অরুচি হলে অনেকে কচি ঝিঙে ও শিং মাছের ঝোল খান। তবে কোনো জবাব নেই কুচো চিংড়ি আর ঝিঙের যুগলবন্দীর। লা-জবাব ভাজা কিংবা আলু ঝিঙে পোস্তও! প্রচুর গুণ রয়েছে ঝিঙের!
ঝিঙে রক্তকে দূষণ থেকে রক্ষা করে। লিভারের জন্যও খুবই উপকারি। লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়ে ঝিঙের রস খেলে।বিশেষ করে লিভারে অ্যালকোহলের ক্ষতিকর প্রভাব দূর করে। জন্ডিসের আদর্শ পথ্যও ঝিঙে।
একপ্রকার প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হলো ঝিঙে। শরীর থেকে বের করে দেয় বিষাক্ত উপাদান বা টক্সিন। ত্বক ভাল থাকে নিয়মিত ঝিঙে খেলে। শরীরকে রক্ষা করে বিভিন্ন রোগজীবাণু, ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে।
ঝিঙেতে সুগার কমায় এতে রয়েছে পেপটাইড এনজাইম, রক্তে নিয়ন্ত্রণ করে ইনসুলিনের মাত্রা। ফলে ঝিঙে মহৌষধ ডায়াবিটিক রোগিদের জন্য। ফাইবারে ভরপুর ঝিঙে! কাজেই অ্যাসিডিটি ও আলসার সারায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, পাকস্থলীর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে খাবার হজমে সাহায্য করে। পাইলস-এও খুব উপকারি!
পিবিএ/এএইচ