জেনে নিন চুমু খাওয়ার ৫ উপকার

পিবিএ: ভালোবাসা ও আবেগ প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হলো চুমু বিনিময়। এটি শুধু আপনার আকর্ষণবোধ কিংবা আগ্রহই প্রকাশ করে না, বেশি করে চুমু খাওয়ার মাধ্যমে আপনি থাকতে পারেন সুস্থ ও সবল। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় প্রকাশিত হয়েছে, শুধু মানসিক বিষয়ই নয়, ব্যাপক মাত্রায় শারীরিক বিষয়ের সঙ্গে জড়িত চুমু।

বিজ্ঞান বলছে, চোখে চোখ রেখে চুমু খাওয়ার গুণ অনেক। সোয়াইন ফ্লুয়ের সম্ভাবনা কমে যায়। শুধু এটুকুই নয়। ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুমু খেলে অনেক রকম অসুখ-বিসুখ থেকে দূরে থাকা যায়। শুধু তাই নয়, চুমু খাওয়ার আরও অনেক রকম সুবিধা রয়েছে।

ইমিউনিটি বাড়ে

চুমু খেলে ইমিউনিটি বাড়ে। জন্মগত চোখের সমস্যা দূর হয়। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু জন্মগত জটিল রোগও সেরে যায়। ঠোঁটের সংস্পর্শে সাইটোমেগালো ভাইরাস শরীরের নানা উপকার করে। তাই বলা হচ্ছে, অন্তসত্ত্বা অবস্থাতেও এই অভ্যাস বহাল রাখলে হবু সন্তানের জিনগত কোনো ত্রুটি থাকে না।

সম্পর্ক গভীর হয়

চুমু যেকোনো সম্পর্ককে আরও গভীরে যেতে সাহায্য করে। ঠোঁট, চিবুক, জিভে জিভ ঠেকিয়ে গভীর চুমুতে শরীরে হরমোনের তারতম্য হয়। এতে করে আপনি প্রিয়জনের একটা গন্ধ পান, সেখান থেকেই তৈরি হয় গভীর বন্ধন। এ ছাড়া মন তরতাজা রাখতেও ভূমিকা রাখে এই চুমু।

মুখের পেশি শক্ত থাকে

চুমুতে মুখের পেশি শক্ত থাকে। যারা দীর্ঘদিন চুমু খান তাদের মুখের চামড়া দীর্ঘদিন টানটান থাকে। চিবুক শক্ত থাকে। গবেষণা বলছে, চুমু খাওয়ার সময় মুখের ৩০টি পেশি একসঙ্গে সক্রিয় থাকে।

চাপ কমায়

দৈনন্দিন জীবনে চাপ কার না থাকে। প্রতিনিয়ত বাড়ি-অফিস সর্বত্রই নানা সমস্যায় ভুগতে হয়। সে ক্ষেত্রে একটু চুমু খেলে শরীর থেকে ফিল গুড হরমোন নির্গত হয়। যা আপনাকে চাপ মুক্ত রাখতে সাহায্য করে। আপনাকে রোম্যান্টিক করে তুলতেও ভূমিকা রাখে এই চুমু।

তারুণ্য ভাব বজায় রাখে

চুমু মানুষের চেহারায় তারুণ্য ভাব বজায় রাখতে সাহায্য করে। যদিও এর কারণে শরীরের কিছু ক্যালোরি ক্ষয় হয়, তারপরও এটি মানুষের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

পিবিএ/এমআই

আরও পড়ুন...

preload imagepreload image