জুলাই গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে মামুন-জিয়াউলসহ ৭ আসামি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনের সময় জুলাই-আগস্টের গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক পুলিশ প্রধান, এনটিএমসি’র সাবেক মহাপরিচালকসহ ৭ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।

এরা হলেন-সাবেক পুলিশ প্রধান (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, এনটিএমসি’র সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব) জিয়াউল আহসান, ঢাকা জেলার সাবেক পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহ আল কাফি, মিরপুর ডিএমপির সাবেক ডিসি মো. জসিম উদ্দিন মোল্লা, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সাভার সার্কেল) মো. শাহিদুর ইসলাম, গুলশান থানার সাবেক ওসি মাজহারুল হক এবং ঢাকা উত্তর ডিবির সাবেক পরিদর্শক মো. আরাফাত হোসেন।

এদের মধ্যে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন ও জিয়াউল আহসানকে সকাল পৌনে ১০টায় কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে প্রিজনভ্যানে করে, অপর ৫ আসামিকে সকাল ১০ টা ৫৮ মিনিটে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে একটি প্রিজন ভ্যানে করে ট্রাইব্যুনালে নিয়ে আসা হয়।

ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাদের অভিযোগের অগ্রগতি প্রতিবেদন নিয়ে শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের অন্য সদস্যরা হলেন- বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

গত ২০ নভেম্বর ট্রাইব্যুনাল তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন...