পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ট্যানারি বর্জ্য থেকে আমরা যদি সার তৈরি করতে পারি, তাহলে প্রতি বছর আমরা যে পরিমাণ সার আমদানি করি, সেটি আমদানি না করে স্থানীয়ভাবে বর্জ্য থেকে তৈরি করতে পারব।
তিনি বলেন, একটি চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, সার্বিকভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে কীভাবে উন্নত করা যায়, কার্যকর করা যায়। আরেকটা হচ্ছে, আমদানির ওপর নির্ভরতা কমাতে বর্জ্য ব্যবহার করতে পারি, সেটিকে সম্পদে রূপান্তর করছি। এতে আমাদের অনেক বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে মার্কিন উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডি ও ঢাকা কলিংয়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সাভারে ট্যানারি বর্জ্য থেকে ক্রোমিয়ামের মতো রাসায়নিক নির্গত হয় বলে এ সময় জানান সাবের হোসেন চৌধুরী। এ ধাতুর কারণে মানুষের ক্যান্সার হয় বলেও জানান তিনি।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, একটা ট্যানারিতে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কোনো সুযোগ থাকবে না, এটা হতে পারে না। আমাদের ট্যানারিতে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য কিছুই নেই। ট্যানারি বর্জ্য থেকে সার তৈরির কথাও জানান সাবের হোসেন চৌধুরী।