পিবিএ, ডেস্ক: তবে সে বেদে বহরের সাথে থাকে না। নিজের বহর ত্যাগ করে সে এক বুড়ির বাড়িতে আশ্রিতা। গ্রামে গ্রামে ঘুরে ঘুরে বিষ নামায়। একদিন সেই গ্রামের মেম্বারের ছেলে আহসান নৌকা পার হবার সময় নূপুরকে দেখে। তার কথা শুনে প্রেমে পড়ে যায়।
এক পর্যায়ে গ্রামেও খুঁজতে যায়। মেম্বারের কানে খবর চলে যায় যে তার ছেলেকে ওই বেদেনীর বাড়ির আসে পাশে দেখা গেছে। ঘরে ফেরার পর আহসানকে খুব করে বকে তার বাবা। কিন্তু আহসানের মন পড়ে থাকে নূপুরের প্রতি। একদিন নূপুর আহসানকে নিজের জীবনের গল্প শোনায়। বহরের বাইরের এক ছেলের সাথে প্রেম করে সে নিজের বেদে বহর ছেড়ে গ্রামের বুড়ির বাড়িতে আশ্রিতা হয়েছে।
এসব কথা শুনে আরো মায়া বেড়ে যায় আহসানের। সে প্রেম নিবেদন করে। কিন্তু একবার পোড় খেয়ে ঘর বাঁধতে ভয় হয় নূপুরের। পরে নুপুরের ভাগ্যে নেমে আসে অন্ধকার। গ্রাম ছাড়তে বলে মেম্বার। পরে নূপুর যেয়ে বলে, সেই চলে যাবে গ্রাম ছেড়ে। তার সেই যাত্রার সঙ্গী হতে চায় আহসান। এমন গল্প নিয়েই নির্মিত হয়েছে নাটক ‘বেদের মেয়ে’। শাহজাহান সৌরভরে রচনায় পরিচালনা করছেন প্রীতি দত্ত। বিভিন্ন চরিত্রে এতে অভিনয় করেছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা ও ইয়াস রোহান।
পিবিএ/বিএইচ