পিবিএ,দীঘিনালা: খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার কবাখালী ইউনিয়নের ট্রান্সমিটার থেকে পাঁকা রাস্তা পর্যন্ত প্রায় ২‘শ মিটার ৪৪০ ভোল্ট বিদ্যুতের লাইন সিমেটের পিলারের মাঝে মাঝে বাঁশের খুঁটি দিয়ে জোড়াতালি দিয়ে চলছে বছরের পর পর বছর এবং কী তারগুলো ঝুলে পড়ছে বাঁশের চটি (কঞ্চি) দিয়ে কোন রকম বেঁধে রাখা হয়েছে।
প্রতিনিয়ত তারে আগুনের ধরার ঘটনা ঘটছে আর স্থানীয় মেকাররা মেরামত করছে। বিদ্যুৎ লাইনটি চলাচলের রাস্তার উপরে হওয়া, মনে আতংক নিয়ে স্থানীয় লোকজন চলাফেরা করে। তবে মাঝে মধ্যে বিদ্যুতের তারে আগুন ধরে তার ছিড়ে পড়ে যায় রাস্তার উপর তখন পথচারীরা দৌড়ে গিয়ে আতরক্ষা করে অনেক সময় বিদ্যুতে সর্কসাকিটেও আক্রান্ত হয়।
তাছাড়া বিদ্যুৎ লাইনটি দীঘিনালা- সাজেক মেইন রাস্তার উপর দিয়ে পার হওয়া স্থানীয় পরিবহন, পর্যটকদের গাড়ি বাস-ট্রাককের উপরও তার ছিড়ে পড়তে পারে এতে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। স্থায়ীবাসিন্দা, মো: কামাল হোসেন, মো: সাদ্দাম, মো: জালাল হোসেন ও অনুরময় চাকমা বলেন, রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করতে মনে আতংক কাজ করে কখন বিদ্যুতের তারে আগুন ধরে ছিড়ে পড়ে।
কবাখালী স্থানীয় বিদ্যুৎ মেরামতকারী মো: আব্দুল হক বলেন, আগের ভোল্টোজে কম থাকায় তেমন সমস্যা হত না। বর্তমান সরকারের বিদ্যুতে সাফল্য এখন খাগড়াছড়ি ঠাকুরছড়া বিদ্যুতের সার্ব স্টেশন হওয়া ভোল্টডেজ বেড়ে গেছে।
তারগুলো অনেক পুরাতন এমকি আগুন ধরতে ধরতে তারগুলোর টেম্পার চলে গেছে এবং ঝুলে গেছে তাই প্রতিনিয়ত তারগুলোতে আগুন ধরে ছিড়ে পড়ছে। দূর্ঘনা এড়াতে বাঁশের খুঁটি ও বাঁশের চটি (কঞ্চি) দিয়ে বেঁধে রেখেছি তাবে ভোল্টজ বেশি হলে তারে আগুন ধরে ছিড়ে পড়ে যায় ।
কবাখালী ইউপি মেম্বার মো: নওশাদ পাটোয়ারী বলেন, আমর ওয়ার্ডে হওয়া আমি প্রতিদিন মোটর সাইকেল নিয়ে এই বিদ্যুতের তারের নিচের রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করতে আতংকে থাকি। সংশিষ্ট কতৃপক্ষ কাছে আমার জোড় দাবী বিদ্যুতের তারগুলো যতদ্রুত সম্ভব মেরামত করা জন্য।
দীঘিনালা বিদ্যুৎ আবাসিক প্রকৌশলী অশোক কুমার বলেন, কবাখালী বিদ্যুৎ লাইনের সমস্যাটি আমাদের আমলে আছে। কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে যতদ্রুত সম্ভব তারগুলো পরিবর্তন করা হবে।
পিবিএ/এসআর/আরআই