বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণার যৌক্তিক পরিণতি খুবই কম: যবিপ্রবি উপাচার্য

পিবিএ,যবিপ্রবি: প্রকল্প থেকে পণ্য বানানোর উপর গুরুত্বারোপ করে অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন পিবিএ’কে বলেন, ‘বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেসব গবেষণা হয়, সেগুলোর যৌক্তিক পরিণতি হয় খুবই কম। আমার আহ্বান থাকবে, কোনো গবেষক বা শিক্ষার্থী একটি সুনির্দিষ্ট প্রকল্প নিয়ে কাজ করলে ধৈর্য সহকারে তা শেষ করতে হবে। যেটা নিয়ে গবেষণা করবেন, তা যেন মানুষের কল্যাণে লাগে, এ বিষয়টি খেয়াল করবেন।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে মানব কল্যাণে সর্বোত্তম ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘বর্তমান যুগটা হচ্ছে রোবট, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও প্রযুক্তির যুগ। সুতরাং সামাজিক ভারসাম্য রক্ষার মাধ্যমে যদি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগানো যায়, তাহলে আমাদের আর কখনোই পেছনে পড়ে থাকতে হবে না।

আজ রোববার দুপুরে যবিপ্রবির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাডেমিক ভবনের গ্যালারিতে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রোবো সোসাইটি আয়োজিত ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স অ্যান্ড মেশিন লার্নিং’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ রোবোটিকস্ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো: হাফিজুল ইমরান। তিনি তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে রোবট কী কী কাজ করছে, বাংলাদেশে এ বিষয়ে কী ধরনের গবেষণা হয়, শিক্ষার্থীরা এটার মাধ্যমে কি ধরনের শিক্ষা লাভ করতে পারে। এসব বিষয়ে ভিডিওচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরেন এবং শিক্ষার্থীদের সাথে অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন।

পিবিএ/মোসাব্বির হোসাইন/এমএসএম

আরও পড়ুন...