পিবিএ ডেস্ক : ব্যাকগ্রাউন্ডে ঘন নীল পানি। সেখানে নিজের মতো করে সময় কাটাচ্ছেন তিনি। পরনে সাহসী বিকিনি। না! ইনি কিন্তু কোনও বলিউড নায়িকা নন। বরং গান গাওয়া তার পেশা। সঙ্গীতশিল্পী হিসেবেই বলিউডে পরিচিত। ইনি শ্বেতা পণ্ডিত। সম্প্রতি বালিতে ছুটি কাটিয়ে ফিরেছেন গায়িকা।
‘মেরে ব্রাদার কি দুলহন’-এর ‘মধুবালা’, ‘ওয়েলকাম’-এর ‘কিয়া কিয়া’ বা যদি আরও একটু পিছনে ফিরে ভাবেন, তা হলে ‘মহব্বতে’ ছবির ‘প্যায়রো মে বন্ধন হ্যায়’-এর মতো হিট গান ইন্ডাস্ট্রিকে উপহার দিয়েছেন শ্বেতা। শুধু হিন্দি নয়, তামিল এবং তেলুগু ইন্ডাস্ট্রিতেও পেশাদার শিল্পী হিসেবে গান গেয়েছেন তিনি।
মাত্র চার বছর বয়সে গান গাইতে শুরু করেন শ্বেতা। শিশুশিল্পী হিসেবেই বলিউডে পারফর্ম করতে শুরু করেন। ১৪ বছর বয়সে আদিত্য চোপড়ার ‘মহব্বতে’-তে প্রথম ব্রেক পান। আর তাতেই সাফল্য পেয়েছিলেন। এর পর ‘পার্টনার’, ‘ওয়েলকাম’, ‘সরকার রাজ’, ‘ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা’, ‘হাইওয়ে’র মতো একের পর এক ছবিতে সুযোগ আসতে থাকে।
সেই অর্থে নায়িকার তকমা না পেলেও শ্বেতা অভিনয় করেছেন ‘বরখা’, ‘ডেভিড’-এর মতো ছবিতে। টিভি শো’তেও পারফর্ম করেছেন। তবে গায়িকা হিসেবেই বেশি সাফল্য এসেছে।
এসবের বাইরেও শ্বেতার অন্য একটি পরিচয় রয়েছে। তিনি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী পদ্মবিভূষণ প্রাপ্ত পণ্ডিত যশরাজের নাতনি। ফলে গান তার রক্তে বলেই মনে করেন অনুরাগীরা। পেশার বাইরে শ্বেতার একান্ত ছুটির ছবি আপাতত সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।
পিবিএ/জিজি