পিবিএ,রংপুর: রংপুরে নগরীর ৪নং ওয়ার্ডেও আমাশু কুকরুল এলাকায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ওপর দূর্বৃত্তদেও হামলা, গাছ কর্তন ও কৃষিকাজে ব্যবহৃত ট্রাক্টরে আগুন ধরিয়ে প্রায় ৩ লক্ষ টাকা ক্ষতি সাধনের অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় থানায় মামলা হলেও পুলিশ এখনো কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি।
মামলার অভিযোগ জানা যায়, রংপুর নগরীর ৪নং ওয়ার্ডেও ইসলাম হনুমান তলা এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন আব্দুল মালেকের পরিবারের উপর দূর্বৃত্তদের হামলা, গাছ কর্তন ও কৃষিকাজে ব্যবহৃত ট্রাক্টরে আগুন ধরিয়ে প্রায় ৩ লক্ষ টাকা ক্ষতি সাধন করে।
এঘটনায় ক্যাপটেন এগ্রেরম্যানেজার ছাদেক হোসেন বাদী হয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন পশুরাম থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয় (যারনং ০২/১৩)।
মামলার বিবরণে প্রকাশ, গত ৩ ফেব্রুয়ারী ক্যাপ্টেন এগ্রে লিমিটেডের ৮ টি মূল্যবান গাছ ও জমি চাষ করার একটি ট্রাকটর দূর্বত্তরা আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দেয়। এতে প্রায় ৩ লক্ষ টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়।
সরেজমিনে জানা যায়, আমাশু কুকরুল এলাকার নুরুলই সলাম ক্যাপ্টেন এগ্রে লিমিডের ভীতর দিয়ে দীর্ঘদিন থেকে জোর পূর্বক নুর ইসলাম ও তার ছেলে শাহ আলম নামের এক ব্যক্তি রাস্তা দাবি কওে আসছিল। ক্যাপ্টেন এগ্রের স্বত্তাধীকারী বেলাল হোসেন তার ওই অন্যায় দাবীর রাজিনা হওয়ায় এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে মামলার বাদী ছাদেক হোসেন মনে করেন।
ক্যাপ্টন এগ্রেরনাইট গার্ড বলেন, শহিদুল ইসলামরা জনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে এলাকার কিছ ুটাউট, দালাল দের নিয়ে ক্যাপ্েটন এগ্রে লিমিটেডের ক্ষতি সাধন করার জন্য দীর্ঘদিন থেকে পাঁয় তারা করে আসছে।
অথচ ভাটিয়া শহিদুল ইসলাম বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন আব্দুল মালেকের ছেলে বেলাল হোসেনের বন্ধু মানুষ। সে এবং কতিপয় দালালরা একত্রিত হয়েএলাকার কিছু লোককে উস্কে দিয়ে ক্যাপ্টেন গ্রুপের ক্ষতি কওে এলাকায় ভিতির সৃষ্টি করতে চাইছে।
এ বিষয়ে নুরুল ইসলামের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি আমার সমস্ত জায়গা ক্যাপ্টেন এগ্রে লিমিটেডের কাছে বিক্রি করেছি। কিন্তু আমার জায়গানা থাকলেও তিনি আমাকে রাস্তা দেয়ার কথা বলেজ মিনিয়েছেন।
শফিকুল ইসলাম বলেন, দিনে দুপুরে আগুন লাগিয়ে একটি ট্রাকটার পুড়ে দিলো আর কেউ দেখলে না তা কি করে হয়। এ কাজটি এরা নিজেরাই করেএলাকার লোকের ক্ষতি সাধন করতে চাইছে।
এদিকে এলাকার কাউন্সিলর হারাধন কুমার সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফাকে ভুল বুঝিয়ে রেকর্ডিও কোন রাস্তানা থাকার পরেও রাস্তার উদ্বোধন করে। পওে বিষয়টি মেয়র জানতে পেরে ওই রাস্তা বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশ দেয়।
পশুরাম থানার ওসি মোহছেউল গনি বলেন, মামলাটি নিয়ে তদন্ত চলছে তদন্তের পওে বলা যাবে কে দোষি।
ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা শহিদুল ইসলাম বলেন, কাউন্সিল হারাধান রাস্তা তৈরী করার জন্য এলাকা বাসীকে গাছ কাটার নির্দেশ দিলে তা পরে গাছ কর্তন কওে বলে আমি জেনেছি।
এ বিষয়ে কাউন্সিলর ধারা ধন রায় হারার সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমিরা স্তার তৈরীর করার জন্য এলাকা বাসী কে ও গাছ কাটার কথা বলেছি। তবে শুধু ক্যাপ্টন এগ্রের গাছ কাটা হয়নি এলাকাবাসীরও গাছ কাটাহয়েছে। রেকর্ডিও রাস্তা না থাকলেও জন স্বার্থে রাস্তা দিলে কি হয়?
পিবিএ/মেজবাহুল হিমেল/এমএসএম