যে কারনে ‘রাজউক উত্তরা অ্যাপার্টমেন্ট’ প্রকল্পে অনিয়ম

পিবিএ রিপোর্ট: ‘রাজউক উত্তরা অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্প’ নিয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন প্রকল্পের আওতায় ফ্ল্যাট বরাদ্দ পাওয়া ব্যক্তিরা।

উত্তরা-১৮ নম্বর সেক্টরের ‘এ’ ব্লকে নির্মাণাধীন ভবনের অনিয়মের তথ্য তুলে ধরে তারা রিয়েল এস্টেট আইন-২০১০ অনুযায়ী, ক্ষতিপূরণ বাবদ মাসিক বাসাভাড়ার ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত চার কিস্তিতে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া টাকা দেয়ার সুযোগ চেয়েছেন।

শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘রাজউক উত্তরা অ্যাপার্টমেন্ট মালিক কল্যাণ সমিতি’-এর ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ ও দাবি জানানো হয়।

প্রকল্পের অনিয়মের চিত্র তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, জেনারেটর সেট ইউএসএ, জাপান, ইউকে ও জার্মানি এই চার দেশের যে কোনো একটি দেশ থেকে অ্যাসেম্বল্ড ও পরীক্ষিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাস্তবে চাইনিজ অ্যাসেম্বল্ড এবং টেস্টড লাগানো হয়েছে। একইভাবে অন্যান্য ক্ষেত্রে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে।

প্রকল্পের নিয়ম অনুযায়ী, নির্মাণাধীন সময়ে কোন প্রকার সুদ ছাড়া বরাদ্দ পাওয়াদের ৬ লাখ ৭১ হাজার টাকা করে চারটি কিস্তি পরিশোধ করার কথা। ফ্ল্যাট বসবাস উপযোগী করে বুঝিয়ে দেয়ার পর ৯ শতাংশ সুদসহ ৭ লাখ ১ হাজার টাকা করে আরও চারটি কিস্তি পরিশোধ করার কথা। এই সঙ্গে ইউনিলিটি বিল বাবদ এককালীন ৫ লাখ টাকা করে পরিশোধ করার কথা।

শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘রাজউক উত্তরা অ্যাপার্টমেন্ট মালিক কল্যাণ সমিতি’-এ সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ ও দাবি জানানো হয়।

প্রকল্পের অনিয়মের চিত্র তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, জেনারেটর সেট ইউএসএ, জাপান, ইউকে ও জার্মানি এই চার দেশের যে কোনো একটি দেশ থেকে অ্যাসেম্বল্ড ও পরীক্ষিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাস্তবে চাইনিজ অ্যাসেম্বল্ড এবং টেস্টড লাগানো হয়েছে। একইভাবে অন্যান্য ক্ষেত্রে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে।

প্রকল্পের নিয়ম অনুযায়ী, নির্মাণাধীন সময়ে কোন প্রকার সুদ ছাড়া বরাদ্দ পাওয়াদের ৬ লাখ ৭১ হাজার টাকা করে চারটি কিস্তি পরিশোধ করার কথা। ফ্ল্যাট বসবাস উপযোগী করে বুঝিয়ে দেয়ার পর ৯ শতাংশ সুদসহ ৭ লাখ ১ হাজার টাকা করে আরও চারটি কিস্তি পরিশোধ করার কথা। এই সঙ্গে ইউনিলিটি বিল বাবদ এককালীন ৫ লাখ টাকা করে পরিশোধ করার কথা।

পিবিএ/জেআই

আরও পড়ুন...