রক্ত বা আত্মার সর্ম্পকের আত্মিয়তা এখন মেবাইল ফোনে

পৃথিবীর আধুনিক সভ্যতার একমাত্র বাহক হচ্ছে অদৃশ্যমান ইন্টারনেট।

ওবায়দুল ইসলাম রবি : পৃথিবীর আধুনিক সভ্যতার একমাত্র বাহক হচ্ছে অদৃশ্যমান ইন্টারনেট। ইন্টারনেট প্রযুক্ত ব্যবহারে বিশ্বের উন্নত দেশ গুলো মানব সভ্যতার সকল সহজ প্রন্থার সুবিধা ভোগ করছে। শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, তথ্য, কৃষি, অর্থনিতি, বানিজ্য, যাতায়াত, যোগাযোগ, চিকিৎসা সেবা, গবেষনা, আবিস্কারসহ প্রতিটি সরকারী ও বেসরকারী দপ্তরের সকল কার্যক্রম এবং পরিবারের নিত্য প্রয়োজনিয়ো ই-সোবায় প্রচলিত হয়েছে।

বাংলাদেশের সরকারী প্রধান অধীদপ্তর এবং কর্মকর্তাদের বাসস্থানে সকল ব্যবস্থানায় হচ্ছে ইন্টারনেট কেন্দ্রিক। প্রতিনিয়ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার দপ্তর ও তাদের গোপন তথ্য সংরক্ষিত রাখতে ই-সেবার মাধ্যমেই করছে। স্বল্প সময়ের ব্যবধানে গুরত্বপূর্ন কাজ গুলো সম্পাদনা করা হচ্ছে। যার কারনে তড়িৎ গতিতে দেশ ও জাতির উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে।

পৃথিবীর সকল তথ্য ও অপাথ্য এখন প্রতিটি মানুষের হাতের মোবাইল ফোনের মাঝে বন্ধি। গুগোল অনুসন্ধান করলেই ভাল ও মন্দের সকল তথ্য অতি স্বল্প সময়ে জানতে পারছে ই-জ্ঞান সম্পূর্ন ব্যাক্তিরা। ইন্টারনেট সুবিধা যেমন কঠিন কাজকে সহজতর করে তুলে তেমনি অতিমাত্রায় ই-ব্যবহারে নিরব মৃর্তুকেও আগমন জানানো। বহিরবিশে^র নতুন আবিস্কারকে স্বাগতম, তবে তাদের ব্যবহার নিয়ম নীতিকে এদেশের তুরুন ও যুবকসহ সকল বয়ষের মানুষ মরন নেষায় আসক্ত করে নিয়েছে।

ইল্কেট্রনিক্স ডিভাইস কম্পিউটার, মেবাইল, ট্যাব, ষ্মার্ট টিভি, ফ্রিজ, এয়ারকন্ডিশনসহ পরিবারের সকল নিত্য প্রয়োজনিয় দ্রব্যাদির সুবিধা নিচ্ছে এদেশের সকল স্তরের মানুষ। এদেশ এখন উন্নত দেশের সাথে সমতা বজায় রেখে আধুনিকায়নে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্ত ধ্বংস হচ্ছে একটি বৃহত্তর তরুন ও যুব সমাজ।

সরকার সকল স্তরে ই-সেবা পৌছে দেয়ার লক্ষে সরকারী সকল দপ্তরসহ শিক্ষ প্রতিষ্ঠাকেও আধুনিকায়ন করেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং অভিভাবকের উদাশিনতায় কিশোর. তরুন ও যুব সমাজকে মৃর্তুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উভয় পাঠ্য বইক উপেক্ষা করে মেবাইল ফোনকে প্রাধান্য দিচ্ছে।

স্বজনপ্রীতি প্রতিনিয়িত হ্রাস পাচ্ছে। রক্ত বা আত্মার সর্ম্পকের আত্মিয়তা এখন মেবাইল ফোনে। শয়নে স্বপনে মোবাইল। একটি দিন অনুসন্ধান করে জানাযায়, একজন মোবাইল প্রেমী তার দৈনন্দিন ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ ঘন্টা মোবাইল ফোনে সময় ব্যায় করছে। যা একটি মারাক্ত ব্যাধী। পরিলক্ষিত ৫-৬ মাসের শিশুকেও মোবইল ফোন ব্যবহার কৌশলে তাকে আশক্ত করছে।

চিকিৎসকদের পরামর্শে , মোবইল ফোন কথাপকোথন ১ থেকে ২ ঘন্টাও চলে। কিন্ত যেখানে ৩ মিনিটের বেশি ফোনে আলাপচারিতা না রার নিয়ম রয়েছে। জনপ্রিয় ফেসবুক, টিউটার, ইউটিউব সহ নান ধরনের এ্যাপস ব্যবহাওে চোখের দৃষ্টি এবং হার্টে ফেল হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। ইন্টারনেট অদৃশ্যমান তরঙ্গে মাধ্যমে রেডিয়াম শরীরের মেধা বিকাশসহ হার্টেরও ঝুকি বাড়ছে যা এক সময় মৃর্ত্যুর কোলে ঢলে পড়বে।

রাজশাহী

আরও পড়ুন...