পিবিএ ডেস্কঃ স্ত্রী ভাগ্যে ধন! এই কথাটি প্রায়ই শোনা যায় প্রাচীন মানুষদের মুখে। কিন্তু সেটা কী করে সম্ভব? সৌভাগ্য কখন কার হাত ধরে জীবনে আসে, তা বলা যায় না। বিয়ের পরই ভাগ্য ঘুরে যায় অনেকের। সবার ক্ষেত্রে না হলেও অনেকের জীবনেই এটা সত্যি হয়েছে। কিন্তু কোন স্ত্রী তাঁর স্বামীর জীবনে সৌভাগ্য আনবে তা বোঝা যাবে কী করে?
সংখ্যাতত্ত্বের বিচারে, কোনও কোনও আদ্যক্ষরের মহিলারা বিয়ের পর তাঁর স্বামীর জীবনে সৌভাগ্য নিয়ে আসেন। কোন কোন আদ্যক্ষরের নামের মহিলার স্বামীর জন্য সৌভাগ্যবতী হন। এমন অনেক আদ্যক্ষর সবার জানা নেই। নামের শুরুতে যদি ‘এ’ থাকে তবে সেই নারী স্বামীর জীবনে সৌভাগ্যবতী হন। অর্থ রোজগারের নতুন পথ খুলে যায়। আর্থিক বিষয়ে ভাগ্য তুঙ্গে হয়ে ওঠে তাঁদের।
আবার কোনও মহিলার নাম যদি ‘জে’ দিয়ে শুরু হয় তাহলে তাঁর ভাগ্য অত্যন্ত ভাল। এই মহিলাদের সৌভাগ্য তাঁদের স্বামীর জীবনেও সম্প্রসারণ ঘটায় অর্থের। বাড়িতে একাধিক পুত্র থাকলে পুত্রবধূদের নাম ‘জে’ দিয়ে শুরু হলে বাড়ির অবস্থাই পাল্টে যাবে।
এদিকে নামের শুরুতে ‘পি’ থাকলে সেই মহিলারা স্বামীর জীবনে সৌভাগ্যবতী হয়ে ওঠেন। স্বামীর সম্পদ ও সম্পত্তি অনেক গুণ বাড়িয়ে দিতে পারেন এই মহিলারা। এনারা তাঁদের স্বামীকে জীবনের সবসময় সবরকমভাবে সাহায্য করেন।
আর যদি নামের শুরুতে ‘আই’ থাকে তাহলে এই মহিলারা বিয়ের পর স্বামীর ভাগ্য ফিরিয়ে দিতে পারেন। এরা তাঁদের স্বামীর জন্য পয়া হিসেবে প্রমাণিত। তাঁদের স্বামীরা নতুন কোনও চাকরির খোঁজে গেলে সেখানেও স্ত্রীর সৌভাগ্য তাঁদের সঙ্গী হয়।
পিবএ/এমআর