জেনে নিন,কুড়াল মার্কার ২৩৪ জন এমপি প্রার্থী এখন কে কোথায়

পিবিএ,ঢাকা: বাংলাদেশে ১৯৮৮- এর পর পাঁচটি সংসদ নির্বাচনে সন্ত্রাসীদের রাজনৈতিক দল ফ্রীডম পার্টি অংশ নেয়। কুড়াল মার্কা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দল ফ্রীডম পার্টির মোট ২৩৪ জন প্রার্থী এই নির্বাচনগুলোয় অংশ নিয়েছিল। ফ্রীডম পার্টির এই এমপি প্রার্থীদের প্রত্যেকেই সেই সময়ে পরিচিতি পেয়েছিল সন্ত্রাসের গডফাদার হিসেবে। ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের সেই দানবের মতোই এরা সারা দেশ দাঁপিয়ে বেড়িয়েছে সশস্ত্র অবস্থায়। অবৈধ অস্ত্রবাজদের ভয়ে দেশের মানুষ তখন ছিল ভীতসন্ত্রস্ত। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ফ্রীডম পার্টির এই গডফাদাররা গা ঢাকা দিতে শুরু করে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফ্রীডম পার্টি দেশের অভ্যন্তরে প্রকাশ্যে না থাকলেও গোপনে ঘাপটি মেরে রয়েছে। বিদেশে রয়েছে তারা প্রকাশ্যেই। তারা এখনো নানা কর্মসূচি পালন করছে বিভিন্ন দেশে। সেসব খবর আবার ছড়িয়ে দিচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোয়। যে কারণে দেশের নিরাপত্তা প্রশ্নে সেই ২৩৪ প্রার্থী নামের দানবদের অবস্থান এখন কোথায় তা জানাটা জরুরি হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে ফ্রীডম পার্টির সামনের সারির নেতা এই ২৩৪ এমপি প্রার্থীর বিষয়ে অনুসন্ধান করা হয়। ব্যাপক অনুসন্ধানে জানা যায়, এদের অধিকাংশ এখনো বহাল। কেউ রয়েছে ব্যবসা নিয়ে, কেউ রাজনীতির বাইরে। আবার কেউ কেউ নিজ এলাকা ছেড়ে অন্য এলাকায় আত্মগোপনে রয়েছে। কেউ বিদেশে, আবার কেউ মারা গেছে। আবার কেউ রাজনৈতিক ভোল পাল্টে অন্য দলে ভিড়েছে। বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে ফ্রিডম পার্টির সবচেয়ে বেশিসংখ্যক নেতা ও এমপি প্রার্থী। তবে সবচেয়ে আশঙ্কাজনক খবর হলো, ফ্রীডম পার্টির এক সময়ের সামনের সারির নেতাও এখন শাসকদল আওয়ামী লীগের এমপি হয়েছে। অনেকেই আওয়ামী লীগ নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায় থেকে ব্যবসাপাতি করে পকেট ফুলিয়েছে। ফ্রীডম পার্টির ২৩৪ জনের অনেককেই এখন দেখা যায় বিভিন্ন সভা, সেমিনারে বক্তব্য দিতে। সেসব সেমিনারে সরকারদলীয় নেতাদেরও বক্তব্য দিতে দেখা যায়।

 

অনুসন্ধানে জানা যায়, ফ্রীডম পার্টির হয়ে সর্বশেষ ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয় তিনজন। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধুর খুনি পলাতক মৃত্যুদ প্রাপ্ত আসামি ফ্রীডম পার্টির কো-চেয়ারম্যান কর্নেল (বরখাস্ত) রশীদের মেয়ে মেহনাজ রশীদ খন্দকার প্রার্থী হয়েছিলেন কুমিল্লা-৭ আসনে। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। মেহনাজ রশীদ ফ্রীডম পার্টিকে আবারও সক্রিয় করতে বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেন। শেখ ফজলে নূর তাপসের ওপর বোমা হামলার ঘটনায় গ্রেফতারও হয়েছিলেন তিনি। পরে তিনি জামিন পান। তিনি বর্তমানে পাকিস্তানে রয়েছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। সেখানে বসেই ফ্রীডম পার্টি সক্রিয় রাখার চেষ্টা করছেন। একই নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৩ আসন থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন শেখ মতিয়ার রহমান, কক্সবাজার-৩ আসনে প্রার্থী ছিলেন ছৈয়দ উল্লাহ আজাদ। ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ অনুষ্ঠিত চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ১১২। এর মধ্যে দুজন নির্বাচিত হন। মেহেরপুর-২ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন মেজর (অব.) বজলুল হুদা। আর কুমিল্লা-৬ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন কে এম মান্নান। এ নির্বাচনে ফ্রীডম পার্টির অন্য প্রার্থী হলেন পঞ্চগড়-১ আসনে গাজী সরকার, ঠাকুরগাঁও-২ বদরুল আলম চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও-৩ মো. এনামুল হক, দিনাজপুর-৩ মো. রেজাউল ইসলাম খান, দিনাজপুর-৬ মো. কামরুজ্জামান, নীলফামারী-১ মো. নুরনবী দুলাল সরকার, নীলফামারী-৪ মো. শাকিল, লালমনিরহাট-৩ মো. শামসুল হুদা, রংপুর-৩ মোস্তফা জব্বার হায়দার, রংপুর-৫ মো. সেকেন্দার আলী, কুড়িগ্রাম-২ মো. ইউনুস আলী, কুড়িগ্রাম-৪ আ. আউয়াল, গাইবান্ধা-২ মো. সাইদুর রহমান, গাইবান্ধা-৩ আবদুল হাই, গাইবান্ধা-৫ কামাল পাশা ম ল, জয়পুরহাট-১ মো. জলিলুর রহমান মিলু, জয়পুরহাট-২ মো. জলিলুর রহমান জিল্লু, বগুড়া-১ মো. আবদুস সাত্তার, বগুড়া-৩ সামসুদ্দীন প্রামাণিক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ হোসেন আলী, নওগাঁ-২ মো. মজিবর রহমান, নওগাঁ-৩ মো. আবু মাসুদ চৌধুরী, নওগাঁ-৫ দে. আতিকুর রহমান, রাজশাহী-১ মো. হাবিবুর রহমান অ্যাডভোকেট, রাজশাহী-৩ মো. ওমর আলী সরকার, নাটোর-৪ মো. মেহের বিশ্বাস, সিরাজগঞ্জ-৫ আবদুস সাত্তার, সিরাজগঞ্জ-৬ আবদুল জলিল সরকার, যশোর-৪ জাহাঙ্গীর খালেদ, নড়াইল-১ আবদুল্লা হেল কাফী, নড়াইল-২ মো. আছাদুজ্জামান, বাগেরহাট-১ অছিফুর রহমান, বাগেরহাট-২ মো. মান্নান শেখ, বাগেরহাট-৩ মুজিবুর রহমান, বাগেরহাট-৪ মোহাম্মদ আলী মৃধা, খুলনা-২ মিঞা আবদুর রশিদ, খুলনা-৩ এস এম এ লতিফ, খুলনা-৪ হেমায়েত শেখ, সাতক্ষীরা-২ এ বি এম সদরুল উলা, সাতক্ষীরা-৩ এস এম হায়দার, সাতক্ষীরা-৪ এস এম এ জব্বার, সাতক্ষীরা-৫ আবুল বাশার, বরগুনা-১ নাজমুল আহসান দুলাল মাতব্বর, বরগুনা-২ মো. মাহবুবুর রহমান, বরগুনা-৩ আ. লতিফ খান, পটুয়াখালী-২ কুদ্দুসুর রহমান, পটুয়াখালী-৩ আফজাল হোসেন, ভোলা-১ জিয়াউদ্দিন আহমদ, ভোলা-২ মো. ছালাহ উদ্দিন, ভোলা-৩ নাজিমুদ্দীন চৌধুরী, বাকেরগঞ্জ-২ (বর্তমানে বরিশাল) হায়দার আলী জমাদ্দার, বাকেরগঞ্জ-৩ আলী হোসেন, বাকেরগঞ্জ-৫ নুরুজ্জামান, বাকেরগঞ্জ-৬ দেলোয়ার হোসেন, টাঙ্গাইল-৪ সৈয়দ মোহাম্মদ হোসেন, জামালপুর-৩ আজিজুল হক সরকার, জামালপুর-৫ নজরুল ইসলাম, শেরপুর-১ মো. জুবায়েদুল ইসলাম, শেরপুর-২ আকবর হোসেন, শেরপুর-৩ আনছার আলী, ময়মনসিংহ-২ মো. আশরাফুল আলম, মানিকগঞ্জ-২ কামাল হোসেন, মুন্সীগঞ্জ-২ আলম, ঢাকা-৪ হাবীবুর রহমান, ঢাকা-৫ বজলুল হুদা, ঢাকা-৬ সৈয়দ নেছার নোমানী, ঢাকা-১০ বাবলু রিবেরো, গাজীপুর-৪ মো. আবদুল হাই কাজমী, নরসিংদী-১ ছাইদুর রহমান, কুমিল্লা-৩ আহমেদ মীর্জা খবীর, কুমিল্লা-৬ খন্দকার আবদুল মান্নান, চট্টগ্রাম-৮ নিজামুল আমিন, চট্টগ্রাম-১০ গিয়াসউদ্দিন, পাবনা-৩ মইনুল আলম, পাবনা-৫ সাইদ হাসান দারা, মেহেরপুর-১ নূরনবী, মেহেরপুর-২ মেজর (অব.) বজলুল হুদা, কুষ্টিয়া-১ জাহিদুল ইসলাম, কুষ্টিয়া-২ মতিনুল হক খান চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৪ সামছুজ্জামান, ঝিনাইদহ-১ মিয়া আবদুল রশিদ, ঝিনাইদহ-২ আনারুল করিম, ঝিনাইদহ-৩ আনিসুর রহমান, ঝিনাইদহ-৪ মো. রেজা কাশেম, যশোর-২ ছরোয়ার হোসেন, ঝালকাঠি-২ আবদুল করিম খান, পিরোজপুর-১ রুহুল আমিন, পিরোজপুর-২ মজিবর রহমান, বাকেরগঞ্জ-পিরোজপুর-১ অধ্যাপিকা আজরা আলী, ময়মনসিংহ-১০ আ. রশিদ, ময়মনসিংহ-১১ মো. আ. মান্নান খান, নরসিংদী-৫ এ কে এম রেজাউল করিম, নারায়ণগঞ্জ-২ মো. জুলকার নাইন (ইঞ্জিনিয়ার), নারায়ণগঞ্জ-৪ কামাল আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-৫ মোহাম্মদ হোসেন, রাজবাড়ী-১ আ. হালিম মোল্লা (বাবলু), ফরিদপুর-৩ মো. এ বি কে হামিদ, মাদারীপুর-৩ মহিউদ্দিন হাওলাদার, শরীয়তপুর-১ আ. রহিম, সুনামগঞ্জ-৫ আ. ছালাম শেখ, সিলেট-৩ ফয়েজুল আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ গো. কিবরিয়া রাজা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ জুবায়েদুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আবুল ফাতাহ মো. জুবায়ের, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ হারুনুর রশিদ, ফেনী-২ ছিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী, ফেনী-৩ শেখ ওয়াহিদুল্লাহ, নোয়াখালী-২ চৌধুরী মো. ফারুক, নোয়াখালী-৩ এ বি এম আনোয়ার হোসেন অ্যাডভোকেট, লক্ষ্মীপুর-১ সৈয়দ খালেদ চৌধুরী ও লক্ষ্মীপুর-৪ নূরুল হক।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৬৫ জন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফ্রীডম পার্টি প্রার্থী হিসেবে ৬৫ জন অংশ নিয়েছিলেন। এর মধ্যে পঞ্চগড়-২ আসনে প্রার্থী ছিলেন মো. আবদাল আদিল আলভী, ঠাকুরগাঁও-২ বদরুল আলম চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ সৈয়দ জাকির হোসেন, নীলফামারী-১ মো. নূরুন্নবী দুলাল, রংপুর-৪ মান্নান সরদার, রংপুর-৫ মো. মজিবর রহমান, কুড়িগ্রাম-৪ এ বি এম মঈনুল ইসলাম, গাইবান্ধা-৩ সৈকত আজগর, গাইবান্ধা-৪ মোখলেছুর রহমান, বগুড়া-২ মাসকুরুল আলম চৌধুরী, নবাবগঞ্জ-১ খাদেমুল ইসলাম, নবাবগঞ্জ-২ আয়েস উদ্দীন, নওগাঁ-২ মো. মজিবর রহমান, নওগাঁ-৫ মো. আতিকুর রহমান, নাটোর-৪ মেহের আলী বিশ্বাস, সিরাজগঞ্জ-৭ নুরুল ইসলাম, পাবনা-৫ হাসান আলী, কুষ্টিয়া-১ আবু বকর, কুষ্টিয়া-২ সাখাওয়াত ইবনে মঈন চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৪ মোস্তাফা সামসুজ্জামান, চুয়াডাঙ্গা-১ মেজর (অব.) বজলুল হুদা, ঝিনাইদহ-১ মিয়া আবদুর রশিদ, মাগুরা-২ কাশেম মৃধা, নড়াইল-২ মো. আছাদুজ্জামান, সাতক্ষীরা-১ মো. মফিল ইসলাম, বরগুনা-১ নাজমুল আহসান, বরগুনা-২ সোবহান খাঁ, পটুয়াখালী-২ নূর ইসলাম মিয়া, ভোলা-২ ইউসুফ ম্যানেজার, বাকেরগঞ্জ-৫ কাজী আবদুল নঈম (কমল), ঝালকাঠি-১ সোহরাব হোসেন, পিরোজপুর-২ এস এম মজিবুর রহমান, টাঙ্গাইল-৪ জোয়াহের আলী, টাঙ্গাইল-৫ নজরুল ইসলাম খান, জামালপুর-নূরুল হক জংগী, শেরপুর-২ আকমল হোসেন, ময়মনসিংহ-৭ শওকত আলী অ্যাডভোকেট, ময়মনসিংহ-৮ আবদুল গফুর অ্যাডভোকেট, মুন্সীগঞ্জ-২ ডি এস এম ইসলাম, মুন্সীগঞ্জ-৪ সরদার শাহাবুদ্দীন আহমেদ, ঢাকা-৬ মো. ফারুক, ঢাকা-৭ লিয়াকত হোসেন, নরসিংদী-ছরওয়ার হোসেন খান, নারায়ণগঞ্জ-৪ কামাল আহমেদ, সুনামগঞ্জ-৪ এ বাবুল রিবেরো, হবিগঞ্জ-৩ সৈয়দ এবাদুল হাসান, কুমিল্লা-২ আ. লতিফ সিকদার, কুমিল্লা-৪ খোন্দকার আবদুল মান্নান, কুমিল্লা-৫ আ. ছাত্তার ভূয়া, কুমিল্লা-৬ খোন্দকার আবদুল মান্নান, চাঁদপুর-২ হাসেম কাজী, চাঁদপুর-৫ কর্নেল শাহজাহান, নোয়াখালী-১ মোহাম্মদ আবদুজ জাহের চৌধুরী, নোয়াখালী-২ মোহাম্মদ ফারুক, নোয়াখালী-৩ এ বি এম আনোয়ার হোসেন অ্যাডভোকেট, লক্ষ্মীপুর-৩ আবদুস ছাত্তার অ্যাডভোকেট, চট্টগ্রাম-৮ নিজামুল আমিন, চট্টগ্রাম-৯ এস কে খোদা, চট্টগ্রাম-১০ নিজামুল আমিন, চট্টগ্রাম-১৩ আবু সৈয়দ।

সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ৫৪ প্রার্থী : ১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন ৫৪ জন। এর মধ্যে ঝিনাইদহ-২ আসনের প্রার্থী ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. আনোয়ারুল করিম (রন্টু), চুয়াডাঙ্গা-১ বজলুল হুদা, কুষ্টিয়া-৩ অ্যাডভোকেট লিয়াকত আলী, কুষ্টিয়া-২ খন্দকার সিরাজুল ইসলাম, পাবনা-৫ মো. আমিনুল ইসলাম তালুকদার, মেহেরপুর-২ বজলুর হুদা, পাবনা-১ শেখ মো. আবদুল আজিজ অ্যাডভোকেট, সিরাজগঞ্জ-২ মো. আজিজুর রহমান সওদাগর, নাটোর-২ মো. আমিরুল ইসলাম সরকার, রাজশাহী-৪ সৈয়দ আলী হাসান, রাজশাহী-২ মো. আবু মাসুদ, নওগাঁ-৩ মো. হারুনুর রশিদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মো. খাদেমুল ইসলাম, বগুড়া-৬ এম এল আলম, বগুড়া-৪ অ্যাডভোকেট মো. সাইদুল ইসলাম তালুকদার, গাইবান্ধা-৫ মো. কামাল পাশা বাদশা, কুড়িগ্রাম-৪ মাওলা এ বি এম মইনুল ইসলাম, রংপুর-৫ মো. মুজিবুর রহমান সরকার, রংপুর-৩ মো. ফয়জুর রহমান মিঠু, পঞ্চগড়-১ মো. খাজা নাজিমুদ্দিন জোয়ার্দার, চট্টগ্রাম-১৩ আলী জোবায়ের, নোয়াখালী-৬ জামাল উদ্দিন, কুমিল্লা-৬ আবদুর রশীদ খন্দকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ নূরুল আমিন, সিলেট-৩ ফয়জুল আলম বাবুল, রাজবাড়ী-১ ওলিউর রহমান, নরসিংদী-৫ ইব্রাহীম মৃধা, নরসিংদী-২ হাবিবুর রহমান খান, নরসিংদী-১ মোস্তফা কামাল আহমেদ, গাজীপুর-৩ মতিউর রহমান, ঢাকা-৯ এ এস এম জামাল উদ্দিন, ঢাকা-৭ আনছার শিকদার, ঢাকা-৬ সিরাজুল হক গোরা, ঢাকা-৫ ফখরুল আহসান রানা, ময়মনসিংহ-৯ আমিন উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৮ আবুল গফুর অ্যাডভোকেট, শেরপুর-১ জুবাইদুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৮ এ বাছেদ (বাচ্চু), বরিশাল-পিরোজপুর (১৩২) এম এ রাজ্জাক, পিরোজপুর-১ ইমদাদুল কবির (মিলু), পিরোজপুর-২ এস এম মজিবুর রহমান, ঝালকাঠি-১ সোহরাব হোসেন, বরিশাল-৫ এ হান্নান চৌধুরী, ভোলা-২ মোহাম্মদ সালা উদ্দিন তালুকদার, পটুয়াখালী-৩ অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, সাতক্ষীরা-২ এ বি এম সদরুল উল্লা অ্যাডভোকেট, সাতক্ষীরা-৩ মতিয়ার রহমান, সাতক্ষীরা-১ এস এম জালাল উদ্দীন, বাগেরহাট-৪ মনিরুজ্জামান খান, বাগেরহাট-২ এস এম আবদুল মান্নান।

পিবিএ/ ইকে

আরও পড়ুন...