কোরআনের হাফেজদের সরকারি সহায়তা দেয়া হোক


রমজান মাসে দেশের মসজিদে মসজিদে খতম তারাবি পড়ান কোরআনের হাফেজগণ। কোরআনের হাফেজগণ সারাবছরে এই একটি মাস খতম তারাবি পড়িয়ে যৎসামান্য হলেও আয় রোজগার করেন।

করোনা মহামারি প্রার্দূভাবের কারনে সরকার ঘোষণা করেছে মসজিদে ১২ জন মুসল্লি তারাবি পরতে পারবে। যে কারনে বেশীরভাগ মসজিদেই খতম তারাবি পড়ানো হচ্ছে না। তাছাড়া এক স্থান থেকে অন্য স্থানে চলাচলের সমস্যার কারনের কোরআনের হাফেজগণ রমজানের তারাবি খতম পড়াতে পারছেন না।

শুধুমাত্র বাগেরহাট জেলাতেই ৫ হাজারের বেশী হাফেজ বেকার আছেন। অথচ এই সময় হাফেজগণ তারাবির নামাজ পড়াতেন।
একইভাবে সারাদেশে কয়েক লাখ হাফেজ রয়েছেন, যারা রমজানে তারাবির নামাজ পড়ান। বাগেরহাটের মত তারাও বেকার।
সরকার দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে সহায়তার হাত বাড়িয়েছে। অনুদান দিচ্ছেন। একইভাবে কোরআনের হাফেজদের বিশেষ সহায়তার আওতায় আনা হোক।

এই করোনা মহামারি থেকে মহান আল্লাহই একমাত্র আমাদের রক্ষা করতে পারেন। পবিত্র রমজানের রহমত এবং নেয়ামত থেকে আল্লাহর সন্তষ্টি অর্জনের মাধ্যমে এই মহামারি থেকে মানব জাতির মুক্তি লাভ হতে পারে।

আল্লাহর পবিত্র কোরআনের হাফেজগণ তাদের কাঙ্খিত সম্মানী থেকে যেন বিঞ্চত না হন। সেদিকে সরকারের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

পিবিএ/এমএ

আরও পড়ুন...