আজ বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ৫৪৯ জন সনাক্ত হয়েছে। এটা এখন পর্যন্ত ২৪ ঘন্টায় সর্বোচ্চ আক্রান্তের রের্কড। গত কয়েকদিনই আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। অবশ্য পরীক্ষার সংখ্যাও বেশী ছিল।
তবে আইইডিসিআর হটলাইনে যে হারে কল আসে তা থেকে গুরুত্ব বিবেচনা করে অল্প সংখ্যকই কেবল নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এতে বুঝা যাচ্ছে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষার হার আরো বাড়লে আক্রান্ত আরো বেশী সনাক্ত হবার ঝুকি রয়েছে।
অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ভাইরাসের বিস্তার এখনো বেশ নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে সব ভাল ভেবে এখনই গা এলিয়ে দেবার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে। বরং এখন আরো বেশী সর্তক থাকতে হবে।
পোশাক কারখানা সীমিত পরিসরে খোলা হলো। ২ তারিখ থেকে পুরোদমে খুলবে। মনিহারি দোকানও খোলার কথা জানিয়েছে মালিক সমিতি। যদি এসব কিছু পুরোদমে চলে তাহলে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে আসবে। তবে যেহেতু আক্রান্ত বাড়ছে সেই বিবেচনায় মারাত্মক ঝুকিও সৃষ্টি হবে বৈকি।
এখন দেখার বিষয় মানুষ কতটা দূরত্ব মেনে চলতে পারে। সামাজিক দূরত্ব মেনে যদি চলা যায় তবে তা হবে সত্যিই দারুন। কারন বন্দি থাকতে থাকতে খেটে খাওয়া মানুষ অতিষ্ঠ। ত্রাণে তাদের আগ্রহ কম। কর্ম করে খেতেই সুখ।
করোনা কালে সর্তকতাই প্রথম এবং প্রধান কাজ। বার বার সচেতনতার সাথে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। একে অন্যে দূরত্ব বজায় রাখা উচিত। হাঁচি ও কাশি এলে রুমাল, টিস্যু বা কুনইতে নাক মুখ ঢেকে রাখুন। মনে রাখবেন, সানাক্ত বাড়ছে আরো বেশী সর্তক থাকতে হবে।
পিবিএ/শতাব্দী আলম