আজ উদ্বোধন করা হবে পরীক্ষামূলক ভাবে উচ্চগতি সম্পন্ন ৫-জি। প্রাথমিকভাবে ছয়টি স্থানে ফাইভ জি চালু করার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এদিকে ২০২২ সালের মধ্যে ঢাকার ২শ স্থানে ফাইভ জি চালু করা হবে।
রাষ্ট্রীয় মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর, বাংলাদেশ সচিবালয়, সংসদ ভবন এলাকা, সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকা ও টুঙ্গিপাড়া—এই ছয় জায়গা ফাইভজি কাভারেজের আওতায় আনছে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসে এই ছয়টি স্পটে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হচ্ছে ফাইভজি।
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ভাচুর্য়ালি উপস্থিত থেকে এই ঐতিহাসিক যাত্রার শুভ উদ্বোধন করবেন। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহেমদ পলক বলেন, বর্তমানে দেশে ১৩ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে, ২০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে, ৫২ হাজার ওয়েবসাইট, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারসহ এক হাজার ৫০০ ধরনের সেবা দেশের মানুষ গ্রহণ করছে। তিনি বলেন, ১৩ হাজার শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে, হাই-টেক পার্ক স্থাপন করা হয়েছে, ১০ কোটি মানুষ মোবাইল ফাইন্যান্সিংয়ের সুবিধা পাচ্ছে। এতে দুর্নীতি ও অপচয় দূর করে স্বচ্ছতা ও সততা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। দেশের ১৭ কোটি মানুষ ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা পাচ্ছে।