পিবিএ ডেস্ক: নিউজিল্যান্ড ইতিহাসের এক কালো অধ্যায় চলছে। শান্তিময় দেশে মসজিদে নির্মম হত্যাকান্ড চলেছে। সারা বিশ্ব নড়ে চড়ে বসেছে। নিন্দা আর হতাশা প্রকাশ করছে মুসলিম বিশ্ব। তথ্য প্রযুক্তির এই সময়ে যে কোন বিষয়ে লাইভে আসতে পারেন যে কেও। লাইভে আসার কোন কড়া নজরদারী নেই বললেই চলে। এরকম নারকীয় হত্যাকান্ড যখন কেও লাইভে এসে এসব করে সেটা যে মানুষের মাঝে কি ধরণের বিরুপ প্রতিক্রিয়া হয় তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
এ বিষয়য়ে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা প্রশ্ন তুলছে সোসাল মিডিয়ার কর্তা ব্যক্তিদের উপর। নিউজিল্যান্ডের হামলাকারী প্রায় ১৭ মিনিট লাইভে এই নারকীয় হত্যাকান্ড প্রচার করে। খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এই ভিডিও। তা জনমনে অতঙ্ক তৈরী করে।
মুসলিম এডভোকেড ফারহানা খেরা জানান, এসব বিষয় কড়া নজর দিতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব এসবের ব্যাপারে নজরদারী বাড়াতে হবে সবাইকে।
মুসলিম এই মানবাধিকার কর্মী আরো বলেন শুধু মাত্র ফেসবুক নয় অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেমন ইউটিউব , টুইটার সহ সব কিছুতে লাইভ
নীতির্মালায় আনা উচিৎ।
সূত্র: সিনেট।
পিবিএ/আইএইচ।