হাজীগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি নির্বাচন

সভাপতি তুহিন হায়দার, সাধারণ সম্পাদক কামাল

মহিউদ্দিন আল আজাদ,চাঁদপুর প্রতিনিধি: উৎসব মূখর পরিবেশে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে মোট ৯৮৯ ভোটারের মধ্যে ৯৪২জন ভোট প্রদান করেন।

নির্বাচনে সভাপতি পদে মো. তুহিন হায়দার পেয়েছে ৬০৫ ভোট তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী মো. আহসান হাবীব পেয়েছেন ৩৩৩ ভোট, ও রৌশন আখতার পেয়েছেন ৫ ভোট।

নির্বাহী সভাপতি পদে মোঃ রাশেদুজ্জামান পেয়েছে ৪৭৬ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোঃ মনজুর হোসেন পেয়েছেন ২৬৪ ভোট ও মোঃ সায়েদুল বাসার জুয়েল ১৩৯ ভোট।

সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে মোঃ জামাল হোসেন পেয়েছে ৬১২ তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ মনজিল হোসেন পেয়েছে ৬০১ ভোট ও অলক চন্দ্র দত্ত পেয়েছেন ৩৯৯ ভোট।

সিনিয়ার সহ-সভাপতি পদে রাবেয়া আক্তার পেয়েছে ৪৬৮ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আমেনা বেগম পেয়েছে ৪৩২ ভোট।

সহ-সভাপতি একরাম হোসেন পেয়েছে ৫৮৭ ভোট, মোঃ মোস্তফা কামাল ৪৮৯ ভোট, মোঃ সামছুদ্দিন ৪১৮ ভোট, মোঃ মিজানুর রহমান ৩১৯ ভোট, সমর কৃষ্ণ রায় ৩১৭ ভোট, শরীফ মোঃ আলী হোসেন মোল্লা ৩৯৩ ভোট।

সহ-সভাপতি মহিলা ফারজানা আমিন ৬৭৮ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি শাহিনুর বেগম ৬২৫ ভোট ও রৌশন ইয়াজদানী পেয়েছে ৩২৬ ভোট।

সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ কামাল হোসাইন চৌধুরী ৫৪০ ভোট তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ৩৯২ ও মোঃ নুরুল আমিন ০৫ ভোট।

নির্বাহী সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এমরান হোসেন পেয়েছে ৭৬৬ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তাছমিন হায়দার পেয়েছে ১৬২ ভোট।

সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক পদে বজলে আজিম আরমান চৌধুরী পেয়েছে ৬৫২ ভোট ও তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মো. আমির হোছাইন পেয়েছে ২৬৩ ভোট।

যুগ্ম সম্পাদক পদে মোহাম্মদ শহীদ উল্যাহ পেয়েছে ৬৭৯ ভোট তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি এ এন এম মঞ্জুর মাওলা পেয়েছে ৫৬৫ ভোট ও মোহাম্মদ কামাল হোসেন ৪৩৬ ভোট।

যুগ্ম সম্পাদক মহিলা পদে কোহিনুর আক্তার পেয়েছে ৪৭৪ ভোট তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি শারমিন আক্তার পেয়েছে ৪৩৬ ভোট।

সহ-সম্পাদক পুরুষ পদে মোহাম্মদ মাহাবুব আলম পেয়েছে ৫৯৯ ভোট তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দিদ্ব বি. এম. শরিফুল আলম পেয়েছে ৫৬৭ ভোট ও মুকবুল হোসেন পেয়েছে ৪৯০ ভোট।

সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম পেয়েছে ৪৮২ ভোট তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোঃ আলমগীর পেয়েছে ৪৫০ ভোট।

সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মোঃ আব্দুল আউয়াল পেয়েছে ৬৬২ ভোট তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোহাম্মদ মোশারেফ হোসেন পেয়েছে ২৪৬।

ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক পদে মোঃ সাখাওয়াত হোসেন পেয়েচে ৫৩৯ ভোট তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সালেহ আহম্মদ পেয়েছে ৩৯০ ভোট।

নির্বাচনে কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, জেলা নির্বাচন কমিশনার মো. মোস্তফা কামাল, সদস্য বিল্লাল হোসেন পাটওয়ারী ও জাহাঙ্গীর হোসেন, প্রিসাইডিং অফিসার গিয়াস উদ্দিন কবির, সহ-প্রিসাইডিং অফিসার হুমায়ুন কবির, হাসিনা আক্তার ও নাছির উদ্দিন, পোলিং অফিসার আকতার হোসেন, আকবর হোসেন, আলাউদ্দিন, বাহাউদ্দিন, নূরে আলম ও শিবলি সাজ্জাদ।

এছাড়াও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির দায়িত্ব পালন করেন, আহবায়ক মোতাহেরুল হক, সদস্য সচিব ছারওয়ার আলম, সদস্য আব্দুল কুদ্দুস, মিজানুর রহমান, খোরশেদ আনোয়ার, সামছুল আলম ও বিল্লাল হোসেন।

প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নির্বাচনের পূর্বেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আরো ৩০জন নির্বাচিত হয়েছেন। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতরা হলো সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক (মহিলা) ফারজানা ইয়াছমিন, সহ (মহিলা) নুরুন নাহার, মহিলা সম্পাদক মরিয়ম নাছরিন, সহ-মহিলা সম্পাদক সঞ্চিতা সরকার, অর্থ সম্পাদক মো. ইলিয়াছ শাহ, দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ বশিরউদ্দিন, শিক্ষা সম্পাদক গাজী মো. মাহবুবুর রহমান, সাহিত্য সম্পাদক আবদুল রহিম, সংস্কৃতি ও বিনোদন সম্পাদক শর্মিষ্ঠা সাহা, যোগাযোগ সম্পাদক প্রদীপ কুমার সাহা, প্রচার সম্পাদক মো. জসিমউদ্দিন, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান, সমবায় সম্পাদক মোহাম্মদ আখতার হোসেন, মিডিয়া সম্পাদক সঞ্জয় চন্দ্র শীল, প্রকাশনা সম্পাদক এ কাদের, আইসিটি বিষয়ক সম্পাদক নুরুল হুদা, ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক কিশোর কুমার সাহা, ত্রাণ ও পুণর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক মো. মহসিন মিয়াজী, আইন সম্পাদক মোহাম্মদ মনজুর আলম, কল্যাণ ট্রাস্ট বিষয়ক সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন পাঠান, পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক মো. আবু বকর ছিদ্দিক, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. কামরুল ইসলাম, নাট্য বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ বেলাল হোছাইন, স্বাস্থ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম গোলাম রাব্বানি, কাব স্কাউটিং বিষয়ক সম্পাদক বাসন্তী রায়, সম্মানিত সদস্য মো. সানাউল্যাহ পাটওয়ারি, মোহাম্মদ ওমর ফারুক, জাহেদুর রহমান।

আরও পড়ুন...