বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ সংবাদ সম্মেলনে যোগ দেন তিনি।তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সের্গেই ল্যাভরভ আরো বলেন, আমি দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়ার বাইরে অন্য কোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার পথ দেখি না।
মিয়ানমারের পরিকল্পিত রোহিঙ্গা নিধনযজ্ঞের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলো সোচ্চার হলেও এ ইস্যুতে বরাবরই মিয়ানমারের পক্ষ নিয়েছে চীন ও রাশিয়া।
এমনকি রোহিঙ্গাদের ওপর বর্মি বর্বরতাকে ‘জাতিগত নিধনযজ্ঞ’ হিসেবে আখ্যায়িত করায় যুক্তরাষ্ট্রেরও সমালোচনা করেছে দেশটি।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে যে কোনো কঠোর পদক্ষেপের প্রস্তাবে বরাবরই বিরোধিতা করে আসছে চীন ও রাশিয়া।