হাতিরঝিল থেকে বিজিএমইএ ভবন ভেঙ্গে ফেলতে হাইকোর্টের দেওয়া সর্বশেষ সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১২ এপ্রিল। উত্তরার ১৭ নং সেক্টরে রাজউক থেকে বরাদ্দ দেয়া সাড়ে ৫ বিঘা জমিতে ১৩ তলা ভবনের দ্রুত গতিতে নির্মাণ কাজ চালালেও সম্পন্ন করতে সময় লাগবে প্রায় ২ বছর। বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দরা বলেছেন তাদের নিজস্ব ৪ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে তাদের প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করতে রাজধানীতে কোন ভাড়া ভবন পাওয়া যাচ্ছেনা। এমতাবস্থায় হাইকোর্টের বেঁধে দেয়া সময়ে ভবন ভেঙ্গে কিভাবে তাদের অফিসিয়াল কার্যক্রম চলমান রাখবে ভেবেই পাচ্ছেনা তারা। ছবিটি বুধবার সকালে উত্তরার বিজিএমই’র নির্মাণাধীন ভবনের পাশে থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/কাদের

23-01-19-BGMEA New Bhaban-10

হাতিরঝিল থেকে বিজিএমইএ ভবন ভেঙ্গে ফেলতে হাইকোর্টের দেওয়া সর্বশেষ সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১২ এপ্রিল। উত্তরার ১৭ নং সেক্টরে রাজউক থেকে বরাদ্দ দেয়া সাড়ে ৫ বিঘা জমিতে ১৩ তলা ভবনের দ্রুত গতিতে নির্মাণ কাজ চালালেও সম্পন্ন করতে সময় লাগবে প্রায় ২ বছর। বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দরা বলেছেন তাদের নিজস্ব ৪ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে তাদের প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করতে রাজধানীতে কোন ভাড়া ভবন পাওয়া যাচ্ছেনা। এমতাবস্থায় হাইকোর্টের বেঁধে দেয়া সময়ে ভবন ভেঙ্গে কিভাবে তাদের অফিসিয়াল কার্যক্রম চলমান রাখবে ভেবেই পাচ্ছেনা তারা। ছবিটি বুধবার সকালে উত্তরার বিজিএমই’র নির্মাণাধীন ভবনের পাশে থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/কাদের

BGMEA New Bhaban

হাতিরঝিল থেকে বিজিএমইএ ভবন ভেঙ্গে ফেলতে হাইকোর্টের দেওয়া সর্বশেষ সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১২ এপ্রিল। উত্তরার ১৭ নং সেক্টরে রাজউক থেকে বরাদ্দ দেয়া সাড়ে ৫ বিঘা জমিতে ১৩ তলা ভবনের দ্রুত গতিতে নির্মাণ কাজ চালালেও সম্পন্ন করতে সময় লাগবে প্রায় ২ বছর। বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দরা বলেছেন তাদের নিজস্ব ৪ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে তাদের প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করতে রাজধানীতে কোন ভাড়া ভবন পাওয়া যাচ্ছেনা। এমতাবস্থায় হাইকোর্টের বেঁধে দেয়া সময়ে ভবন ভেঙ্গে কিভাবে তাদের অফিসিয়াল কার্যক্রম চলমান রাখবে ভেবেই পাচ্ছেনা তারা। ছবিটি বুধবার সকালে উত্তরার বিজিএমই’র নির্মাণাধীন ভবনের পাশে থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/কাদের

হাতিরঝিল থেকে বিজিএমইএ ভবন ভেঙ্গে ফেলতে হাইকোর্টের দেওয়া সর্বশেষ সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১২ এপ্রিল। উত্তরার ১৭ নং সেক্টরে রাজউক থেকে বরাদ্দ দেয়া সাড়ে ৫ বিঘা জমিতে ১৩ তলা ভবনের দ্রুত গতিতে নির্মাণ কাজ চালালেও সম্পন্ন করতে সময় লাগবে প্রায় ২ বছর। বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দরা বলেছেন তাদের নিজস্ব ৪ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে তাদের প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করতে রাজধানীতে কোন ভাড়া ভবন পাওয়া যাচ্ছেনা। এমতাবস্থায় হাইকোর্টের বেঁধে দেয়া সময়ে ভবন ভেঙ্গে কিভাবে তাদের অফিসিয়াল কার্যক্রম চলমান রাখবে ভেবেই পাচ্ছেনা তারা। ছবিটি বুধবার সকালে উত্তরার বিজিএমই’র নির্মাণাধীন ভবনের পাশে থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/কাদের

হাতিরঝিল থেকে বিজিএমইএ ভবন ভেঙ্গে ফেলতে হাইকোর্টের দেওয়া সর্বশেষ সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১২ এপ্রিল। উত্তরার ১৭ নং সেক্টরে রাজউক থেকে বরাদ্দ দেয়া সাড়ে ৫ বিঘা জমিতে ১৩ তলা ভবনের দ্রুত গতিতে নির্মাণ কাজ চালালেও সম্পন্ন করতে সময় লাগবে প্রায় ২ বছর। বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দরা বলেছেন তাদের নিজস্ব ৪ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে তাদের প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করতে রাজধানীতে কোন ভাড়া ভবন পাওয়া যাচ্ছেনা। এমতাবস্থায় হাইকোর্টের বেঁধে দেয়া সময়ে ভবন ভেঙ্গে কিভাবে তাদের অফিসিয়াল কার্যক্রম চলমান রাখবে ভেবেই পাচ্ছেনা তারা। ছবিটি বুধবার সকালে উত্তরার বিজিএমই’র নির্মাণাধীন ভবনের পাশে থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/কাদের

BGMEA New Bhaban

হাতিরঝিল থেকে বিজিএমইএ ভবন ভেঙ্গে ফেলতে হাইকোর্টের দেওয়া সর্বশেষ সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১২ এপ্রিল। উত্তরার ১৭ নং সেক্টরে রাজউক থেকে বরাদ্দ দেয়া সাড়ে ৫ বিঘা জমিতে ১৩ তলা ভবনের দ্রুত গতিতে নির্মাণ কাজ চালালেও সম্পন্ন করতে সময় লাগবে প্রায় ২ বছর। বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দরা বলেছেন তাদের নিজস্ব ৪ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে তাদের প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করতে রাজধানীতে কোন ভাড়া ভবন পাওয়া যাচ্ছেনা। এমতাবস্থায় হাইকোর্টের বেঁধে দেয়া সময়ে ভবন ভেঙ্গে কিভাবে তাদের অফিসিয়াল কার্যক্রম চলমান রাখবে ভেবেই পাচ্ছেনা তারা। ছবিটি বুধবার সকালে উত্তরার বিজিএমই’র নির্মাণাধীন ভবনের পাশে থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/কাদের

হাতিরঝিল থেকে বিজিএমইএ ভবন ভেঙ্গে ফেলতে হাইকোর্টের দেওয়া সর্বশেষ সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১২ এপ্রিল। উত্তরার ১৭ নং সেক্টরে রাজউক থেকে বরাদ্দ দেয়া সাড়ে ৫ বিঘা জমিতে ১৩ তলা ভবনের দ্রুত গতিতে নির্মাণ কাজ চালালেও সম্পন্ন করতে সময় লাগবে প্রায় ২ বছর। বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দরা বলেছেন তাদের নিজস্ব ৪ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে তাদের প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করতে রাজধানীতে কোন ভাড়া ভবন পাওয়া যাচ্ছেনা। এমতাবস্থায় হাইকোর্টের বেঁধে দেয়া সময়ে ভবন ভেঙ্গে কিভাবে তাদের অফিসিয়াল কার্যক্রম চলমান রাখবে ভেবেই পাচ্ছেনা তারা। ছবিটি বুধবার সকালে উত্তরার বিজিএমই’র নির্মাণাধীন ভবনের পাশে থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/কাদের

হাতিরঝিল থেকে বিজিএমইএ ভবন ভেঙ্গে ফেলতে হাইকোর্টের দেওয়া সর্বশেষ সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১২ এপ্রিল। উত্তরার ১৭ নং সেক্টরে রাজউক থেকে বরাদ্দ দেয়া সাড়ে ৫ বিঘা জমিতে ১৩ তলা ভবনের দ্রুত গতিতে নির্মাণ কাজ চালালেও সম্পন্ন করতে সময় লাগবে প্রায় ২ বছর। বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দরা বলেছেন তাদের নিজস্ব ৪ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে তাদের প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করতে রাজধানীতে কোন ভাড়া ভবন পাওয়া যাচ্ছেনা। এমতাবস্থায় হাইকোর্টের বেঁধে দেয়া সময়ে ভবন ভেঙ্গে কিভাবে তাদের অফিসিয়াল কার্যক্রম চলমান রাখবে ভেবেই পাচ্ছেনা তারা। ছবিটি বুধবার সকালে উত্তরার বিজিএমই’র নির্মাণাধীন ভবনের পাশে থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/কাদের