নওগাঁয় নৌ শোভাযাত্রা নিয়ে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে ছোট যমুনা নদীতে এই নৌ শোভাযাত্রা নিয়ে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়। এই শোভাযাত্রায় প্রতিমাবাহী নৌকা ছাড়াও ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং বিভিন্ন সংগঠনের প্রায় পাঁচ শতাধিক নৌকা অংশ নেয়। মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর। ছবি : পিবিএ/শামীনূর রহমান।
নওগাঁয় নৌ শোভাযাত্রা নিয়ে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে ছোট যমুনা নদীতে এই নৌ শোভাযাত্রা নিয়ে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়। এই শোভাযাত্রায় প্রতিমাবাহী নৌকা ছাড়াও ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং বিভিন্ন সংগঠনের প্রায় পাঁচ শতাধিক নৌকা অংশ নেয়। মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর। ছবি : পিবিএ/শামীনূর রহমান।
নওগাঁয় নৌ শোভাযাত্রা নিয়ে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে ছোট যমুনা নদীতে এই নৌ শোভাযাত্রা নিয়ে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়। এই শোভাযাত্রায় প্রতিমাবাহী নৌকা ছাড়াও ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং বিভিন্ন সংগঠনের প্রায় পাঁচ শতাধিক নৌকা অংশ নেয়। মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর। ছবি : পিবিএ/শামীনূর রহমান।
নওগাঁয় নৌ শোভাযাত্রা নিয়ে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে ছোট যমুনা নদীতে এই নৌ শোভাযাত্রা নিয়ে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়। এই শোভাযাত্রায় প্রতিমাবাহী নৌকা ছাড়াও ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং বিভিন্ন সংগঠনের প্রায় পাঁচ শতাধিক নৌকা অংশ নেয়। মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর। ছবি : পিবিএ/শামীনূর রহমান।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারনে সাগর উত্তাল হয়ে পড়েছে। পর্যটন নগরী কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে লাল পতাকা উড়িয়ে আগত পর্যটকদের সতর্ক করলেও কেউ তোয়াক্কা না করে সাগরের উত্তাল ঢেউয়ে গোসলে ব্যস্ত হাজারো মানুষ। উত্তাল ঢেউয়ে শিশুরা সাগরের নোনা পানিতে নামতে না পেরে সাগরতীরে বালি দিয়ে খেলায় ব্যস্ত অনেক শিশু। ছবিটি কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্ট থেকে তোলা। সোমবার, ২৩ অক্টোবর। ছবি : পিবিএ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারনে সাগর উত্তাল হয়ে পড়েছে। পর্যটন নগরী কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে লাল পতাকা উড়িয়ে আগত পর্যটকদের সতর্ক করলেও কেউ তোয়াক্কা না করে সাগরের উত্তাল ঢেউয়ে গোসলে ব্যস্ত হাজারো মানুষ। উত্তাল ঢেউয়ে শিশুরা সাগরের নোনা পানিতে নামতে না পেরে সাগরতীরে বালি দিয়ে খেলায় ব্যস্ত অনেক শিশু। ছবিটি কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্ট থেকে তোলা। সোমবার, ২৩ অক্টোবর। ছবি : পিবিএ
প্রাচীনকাল থেকেই জমিতে সাধারণত প্রাণিদের ভয় দেখানোর জন্য কাকতাড়ুয়া তৈরি করা হয়। কাক অথবা চড়ুই-জাতীয় পাখির উৎপাত বন্ধ করাই এর অন্যতম উদ্দেশ্য। এখনও গ্রামাঞ্চলের ফসলি ক্ষেতে ও সবজি ক্ষেতে দেখা মিলছে বিভিন্ন আকারের কাকতাড়ুয়া। ছবিটি গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের নিচপাড়া থেকে তোলা। সোমবার, ২৩ অক্টোবর। ছবি : পিবিএ/রিফাতুন্নবী রিফাত
প্রাচীনকাল থেকেই জমিতে সাধারণত প্রাণিদের ভয় দেখানোর জন্য কাকতাড়ুয়া তৈরি করা হয়। কাক অথবা চড়ুই-জাতীয় পাখির উৎপাত বন্ধ করাই এর অন্যতম উদ্দেশ্য। এখনও গ্রামাঞ্চলের ফসলি ক্ষেতে ও সবজি ক্ষেতে দেখা মিলছে বিভিন্ন আকারের কাকতাড়ুয়া। ছবিটি গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের নিচপাড়া থেকে তোলা। সোমবার, ২৩ অক্টোবর। ছবি : পিবিএ/রিফাতুন্নবী রিফাত
প্রাচীনকাল থেকেই জমিতে সাধারণত প্রাণিদের ভয় দেখানোর জন্য কাকতাড়ুয়া তৈরি করা হয়। কাক অথবা চড়ুই-জাতীয় পাখির উৎপাত বন্ধ করাই এর অন্যতম উদ্দেশ্য। এখনও গ্রামাঞ্চলের ফসলি ক্ষেতে ও সবজি ক্ষেতে দেখা মিলছে বিভিন্ন আকারের কাকতাড়ুয়া। ছবিটি গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের নিচপাড়া থেকে তোলা। সোমবার, ২৩ অক্টোবর। ছবি : পিবিএ/রিফাতুন্নবী রিফাত
নার্সারিতে পেঁপে চারা পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পাড় করছেন কৃষকেরা। ছবিটি গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের হামিন্দাপুর থেকে তোলা। রোববার, ২২ অক্টোবর। ছবি : পিবিএ/রিফাতুন্নবী রিফাত