কোন বাধাই মানে না কৈশরের দুরন্তপনা। যেখানে গতকয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়ে নদী-নালা, খাল-বল, ফসলের মাঠ বাড়িঘর তোলিয়ে গেছে । শত কষ্টের মাঝে বেঁচে থাকার লড়াই করছে মানুষে সেখানে ঐ তোলিয়ে যাওয়া ফসলের মাঠে দৌড়াদৌড়ি, সাঁতার কাটা ও ভেলা নিয়ে খেলা করতে ব্যস্ত কিশোর কিশোরীরা। ছবিটি বুধবার সকালে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার বাড়াকান্দি গ্রাম থেকে তোলা। বুধবার, ২৪ জুলাই। ছবি: পিবিএ
কোন বাধাই মানে না কৈশরের দুরন্তপনা। যেখানে গতকয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়ে নদী-নালা, খাল-বল, ফসলের মাঠ বাড়িঘর তোলিয়ে গেছে । শত কষ্টের মাঝে বেঁচে থাকার লড়াই করছে মানুষে সেখানে ঐ তোলিয়ে যাওয়া ফসলের মাঠে দৌড়াদৌড়ি, সাঁতার কাটা ও ভেলা নিয়ে খেলা করতে ব্যস্ত কিশোর কিশোরীরা। ছবিটি বুধবার সকালে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার বাড়াকান্দি গ্রাম থেকে তোলা। বুধবার, ২৪ জুলাই। ছবি: পিবিএ
বাংলা নাম পঞ্চমুখী জবা, তবে স্হানীয়রা রক্ত জবা নামে চেনেন। বৈজ্ঞানিক নাম Hibiscus rosa-sinensis var. rubro-plenus Sweet । ছবিটি মঙ্গলবার মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের রানীর বাজার থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ মোঃ আহাদ মিয়া
বাংলা নাম পঞ্চমুখী জবা, তবে স্হানীয়রা রক্ত জবা নামে চেনেন। বৈজ্ঞানিক নাম Hibiscus rosa-sinensis var. rubro-plenus Sweet । ছবিটি মঙ্গলবার মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের রানীর বাজার থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ মোঃ আহাদ মিয়া
কয়েকদিন আগে টানা বর্ষণ শেষে আবার শুরু হয়েছে তপ্ত রোদের তীব্র তাপদাহ। ভ্যাপসা গরমে মানুষের সাথে প্রাণীকুলের জীবন ওষ্ঠাগত। আর তাই গরমে ঠান্ডা শীতল হতে মহিষের পাল গা ডুবিয়ে আছে। ছবিটি মঙ্গলবার দুপুরে শেরপুর সদর উপজেলায় নন্দীর বাজার এলাকা থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ তুলেছেন নাঈম ইসলাম
কয়েকদিন আগে টানা বর্ষণ শেষে আবার শুরু হয়েছে তপ্ত রোদের তীব্র তাপদাহ। ভ্যাপসা গরমে মানুষের সাথে প্রাণীকুলের জীবন ওষ্ঠাগত। আর তাই গরমে ঠান্ডা শীতল হতে মহিষের পাল গা ডুবিয়ে আছে। ছবিটি মঙ্গলবার দুপুরে শেরপুর সদর উপজেলায় নন্দীর বাজার এলাকা থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ তুলেছেন নাঈম ইসলাম
কয়েকদিন আগে টানা বর্ষণ শেষে আবার শুরু হয়েছে তপ্ত রোদের তীব্র তাপদাহ। ভ্যাপসা গরমে মানুষের সাথে প্রাণীকুলের জীবন ওষ্ঠাগত। আর তাই গরমে ঠান্ডা শীতল হতে মহিষের পাল গা ডুবিয়ে আছে। ছবিটি মঙ্গলবার দুপুরে শেরপুর সদর উপজেলায় নন্দীর বাজার এলাকা থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ তুলেছেন নাঈম ইসলাম
গতকয়েক দিনে টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা বন্যার পানিতে উত্তরাঞ্চলের নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এখন যমুনার পানি কমতে শুরু করায় সিরাজগঞ্জে নতুন করে কয়েকটি এলাকায় পানি আসায় ফসলের মাঠ তলিয়ে গেছে। ফলে বন্যার পানিতে উঠতি ফসল নষ্ট হয়েছে, তেমনি আধা পাকা আউশ-ইরি ধানও পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে সময়ের আগেই কোমর পানিতে নেমে ডুবন্ত আধা পাকা ধান কাটতে হচ্ছে কৃষকদের। ছবিটি সোমবার সকালে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার চড়ধোপাকান্দি গ্রাম থেকে তোলা। ছবি : পিবিএ/ ছবি: আব্দুল্লাহ আল মারুফ
গতকয়েক দিনে টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা বন্যার পানিতে উত্তরাঞ্চলের নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এখন যমুনার পানি কমতে শুরু করায় সিরাজগঞ্জে নতুন করে কয়েকটি এলাকায় পানি আসায় ফসলের মাঠ তলিয়ে গেছে। ফলে বন্যার পানিতে উঠতি ফসল নষ্ট হয়েছে, তেমনি আধা পাকা আউশ-ইরি ধানও পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে সময়ের আগেই কোমর পানিতে নেমে ডুবন্ত আধা পাকা ধান কাটতে হচ্ছে কৃষকদের। ছবিটি সোমবার সকালে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার চড়ধোপাকান্দি গ্রাম থেকে তোলা। ছবি : পিবিএ/ ছবি: আব্দুল্লাহ আল মারুফ
গতকয়েক দিনে টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা বন্যার পানিতে উত্তরাঞ্চলের নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এখন যমুনার পানি কমতে শুরু করায় সিরাজগঞ্জে নতুন করে কয়েকটি এলাকায় পানি আসায় ফসলের মাঠ তলিয়ে গেছে। ফলে বন্যার পানিতে উঠতি ফসল নষ্ট হয়েছে, তেমনি আধা পাকা আউশ-ইরি ধানও পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে সময়ের আগেই কোমর পানিতে নেমে ডুবন্ত আধা পাকা ধান কাটতে হচ্ছে কৃষকদের। ছবিটি সোমবার সকালে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার চড়ধোপাকান্দি গ্রাম থেকে তোলা। ছবি : পিবিএ/ ছবি: আব্দুল্লাহ আল মারুফ