পাবনার হাওরাঞ্চল চলনবিল এলাকায় বন্যার পানিতে মাঠ রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় চরম গো খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। শুকনো জায়গার অভাবে গৃহপালিত পশুপালনেও নেমে এসেছে বিপর্যয়। অন্য এলাকা থেকে শুকনো গো খাদ্য নৌকায় করে বাড়িতে ফিরছে একজন। ছবিটি গুরুদাসপুর উপজেলার বিলশা এলাকা থেকে তোলা। শনিবার, ২০ জুলাই। ছবি: পিবিএ/নাজমুল হাসান নাহিদ
বর্ষাকালে পাবনার হাওরাঞ্চল চলনবিল এলাকায় বন্যার পানিতে রাস্তা ঘাট পানিতে ডুবে থাকে কয়েক মাস। এসময় দুর্ভোগ ভোগান্তি সয়েই ডুবন্ত রাস্তা দিয়ে এভাবেই চলাচল করতে হয় এ পথের যাত্রিদের। ছবিটি নাটোরের সিংড়া উপজেলার তিশি খালি এলাকা থেকে তোলা। শনিবার, ২০ জুলাই। ছবি: পিবিএ/নাজমুল হাসান নাহিদ
একসময় গ্রাম বাংলায় বন-জঙ্গলে প্রচুর সংখ্যক কাঠ ঠোকরা পাখি দেখা মিলত। নগরায়ন, জলবায়ুসহ বিভিন্ন বৈরী পরিবেশের কারণে এ পাখির সংখ্যা একেবারে কমে গেছে। বন-জঙ্গের পাশে গাছে বাসা তৈরির জন্য কাঠ ঠোকরা ঠোঁট দিয়ে গাছে গর্ত খুঁড়ার শব্দ এখন আর শোনা যায় না। এমনি এক বৈরী পরিবেশে মাথায় লাল ঝুটিঁ, কালো লাল রঙের পালক কাঠ ঠোকরার দেখা মেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব প্রঙ্গনের গাছে। ছবিটি শুক্রবার দুপুরে তোলা। ছবি : পিবিএ/ প্রীতম মাহমুদ
একসময় গ্রাম বাংলায় বন-জঙ্গলে প্রচুর সংখ্যক কাঠ ঠোকরা পাখি দেখা মিলত। নগরায়ন, জলবায়ুসহ বিভিন্ন বৈরী পরিবেশের কারণে এ পাখির সংখ্যা একেবারে কমে গেছে। বন-জঙ্গের পাশে গাছে বাসা তৈরির জন্য কাঠ ঠোকরা ঠোঁট দিয়ে গাছে গর্ত খুঁড়ার শব্দ এখন আর শোনা যায় না। এমনি এক বৈরী পরিবেশে মাথায় লাল ঝুটিঁ, কালো লাল রঙের পালক কাঠ ঠোকরার দেখা মেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব প্রঙ্গনের গাছে। ছবিটি শুক্রবার দুপুরে তোলা। ছবি : পিবিএ/ প্রীতম মাহমুদ
একসময় গ্রাম বাংলায় বন-জঙ্গলে প্রচুর সংখ্যক কাঠ ঠোকরা পাখি দেখা মিলত। নগরায়ন, জলবায়ুসহ বিভিন্ন বৈরী পরিবেশের কারণে এ পাখির সংখ্যা একেবারে কমে গেছে। বন-জঙ্গের পাশে গাছে বাসা তৈরির জন্য কাঠ ঠোকরা ঠোঁট দিয়ে গাছে গর্ত খুঁড়ার শব্দ এখন আর শোনা যায় না। এমনি এক বৈরী পরিবেশে মাথায় লাল ঝুটিঁ, কালো লাল রঙের পালক কাঠ ঠোকরার দেখা মেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব প্রঙ্গনের গাছে। ছবিটি শুক্রবার দুপুরে তোলা। ছবি : পিবিএ/ প্রীতম মাহমুদ
একসময় গ্রাম বাংলায় বন-জঙ্গলে প্রচুর সংখ্যক কাঠ ঠোকরা পাখি দেখা মিলত। নগরায়ন, জলবায়ুসহ বিভিন্ন বৈরী পরিবেশের কারণে এ পাখির সংখ্যা একেবারে কমে গেছে। বন-জঙ্গের পাশে গাছে বাসা তৈরির জন্য কাঠ ঠোকরা ঠোঁট দিয়ে গাছে গর্ত খুঁড়ার শব্দ এখন আর শোনা যায় না। এমনি এক বৈরী পরিবেশে মাথায় লাল ঝুটিঁ, কালো লাল রঙের পালক কাঠ ঠোকরার দেখা মেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব প্রঙ্গনের গাছে। ছবিটি শুক্রবার দুপুরে তোলা। ছবি : পিবিএ/ প্রীমত মাহমুদ
একসময় গ্রাম বাংলায় বন-জঙ্গলে প্রচুর সংখ্যক কাঠ ঠোকরা পাখি দেখা মিলত। নগরায়ন, জলবায়ুসহ বিভিন্ন বৈরী পরিবেশের কারণে এ পাখির সংখ্যা একেবারে কমে গেছে। বন-জঙ্গের পাশে গাছে বাসা তৈরির জন্য কাঠ ঠোকরা ঠোঁট দিয়ে গাছে গর্ত খুঁড়ার শব্দ এখন আর শোনা যায় না। এমনি এক বৈরী পরিবেশে মাথায় লাল ঝুটিঁ, কালো লাল রঙের পালক কাঠ ঠোকরার দেখা মেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব প্রঙ্গনের গাছে। ছবিটি শুক্রবার দুপুরে তোলা। ছবি : পিবিএ/ প্রীতম মাহমুদ
একসময় গ্রাম বাংলায় বন-জঙ্গলে প্রচুর সংখ্যক কাঠ ঠোকরা পাখি দেখা মিলত। নগরায়ন, জলবায়ুসহ বিভিন্ন বৈরী পরিবেশের কারণে এ পাখির সংখ্যা একেবারে কমে গেছে। বন-জঙ্গের পাশে গাছে বাসা তৈরির জন্য কাঠ ঠোকরা ঠোঁট দিয়ে গাছে গর্ত খুঁড়ার শব্দ এখন আর শোনা যায় না। এমনি এক বৈরী পরিবেশে মাথায় লাল ঝুটিঁ, কালো লাল রঙের পালক কাঠ ঠোকরার দেখা মেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব প্রঙ্গনের গাছে। ছবিটি শুক্রবার দুপুরে তোলা। ছবি : পিবিএ/ প্রীতম মাহমুদ
কুড়িগ্রামে ভারতের উজান থেকে আসা বন্যার পানিতে হাজার হাজার বাড়ি-ঘর পানিবন্দি। সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের ঘনেম্যামপুর এলাকায় পানিতে ডুবে যাওয়া বাড়ি-ঘর। শুক্রবার, ১৯ জুলাই। ছবি: পিবিএ
কুড়িগ্রামে ভারতের উজান থেকে আসা বন্যার পানিতে হাজার হাজার বাড়ি-ঘর পানিবন্দি। সদর উপজেলার গোঘাদহ ইউনিয়নের চর রসুলপুর এলাকায় পানিতে ডুবে যাওয়া বাড়ি-ঘর। শুক্রবার, ১৯ জুলাই। ছবি: পিবিএ