টানা বর্ষণ উজান থেকে আসা পাহাড়ী ঢলে মৌলভীবাজারে বন্যা অবনতি হচ্ছে প্রতিদিন। নদী নালা খাল বিলে পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে সবকটি উপজেলার নিন্মঞ্চলের বিভিন্ন গ্রাম ও রাস্তাঘাট বন্যায় তলিয়ে গেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বন্যার পানি ঢোকায় শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে আসা বন্ধ করে দিয়েছে। ছবিটি মঙ্গলবার বিকেলে মৌলভীবাজার কমলগঞ্জ উপজেলার পতনউষার রুসুলপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই। ছবি: পিবিএ/মোঃ আহাদ মিয়া
সোমবার বিকেলে পাবনা ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া নওদাপাড়ায় হঠাৎ প্রবল বেগে ঝড়ের আঘাত হানে। মাত্র কয়েকমিনিটের ঝড়ে অনেকের টিনের চালা, বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙ্গে পড়ে ও গাছ উড়িয়ে নিয়ে যায়। এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই। ছবি: পিবিএ
টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে কুড়িগ্রামে সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বন্যা পরিস্থিতির ক্রমেই অবনতি ঘটছে। গাইবান্দা জেলার হরিপুর ইউনিয়নে ওয়াবদা বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে ও চিলমারীর উপজেলা নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। ধরলা, ব্রহ্মপূত্র ও তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জেলার ৫৫টি ইউনিয়নে বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে ৩৯০টি গ্রামের প্রায় ৩ লাখ মানুষ। মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই। ছবি: পিবিএ
টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে কুড়িগ্রামে সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বন্যা পরিস্থিতির ক্রমেই অবনতি ঘটছে। গাইবান্দা জেলার হরিপুর ইউনিয়নে ওয়াবদা বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে ও চিলমারীর উপজেলা নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। ধরলা, ব্রহ্মপূত্র ও তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জেলার ৫৫টি ইউনিয়নে বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে ৩৯০টি গ্রামের প্রায় ৩ লাখ মানুষ। মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই। ছবি: পিবিএ
টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে কুড়িগ্রামে সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বন্যা পরিস্থিতির ক্রমেই অবনতি ঘটছে। গাইবান্দা জেলার হরিপুর ইউনিয়নে ওয়াবদা বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে ও চিলমারীর উপজেলা নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। ধরলা, ব্রহ্মপূত্র ও তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জেলার ৫৫টি ইউনিয়নে বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে ৩৯০টি গ্রামের প্রায় ৩ লাখ মানুষ। মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই। ছবি: পিবিএ
টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে কুড়িগ্রামে সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বন্যা পরিস্থিতির ক্রমেই অবনতি ঘটছে। গাইবান্দা জেলার হরিপুর ইউনিয়নে ওয়াবদা বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে ও চিলমারীর উপজেলা নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। ধরলা, ব্রহ্মপূত্র ও তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জেলার ৫৫টি ইউনিয়নে বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে ৩৯০টি গ্রামের প্রায় ৩ লাখ মানুষ। মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই। ছবি: পিবিএ
টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা পানিতে নদী, নালা,খাল ও বিল কানায় কানায় ভরে গেছে। এমনি নালায় জমে থাকা হাটু পানিতে পলো দিয়ে মাছ ধরতে ব্যস্ত কয়েক জন কিশোর। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী বিল থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা পানিতে নদী, নালা,খাল ও বিল কানায় কানায় ভরে গেছে। এমনি নালায় জমে থাকা হাটু পানিতে পলো দিয়ে মাছ ধরতে ব্যস্ত কয়েক জন কিশোর। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী বিল থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা পানিতে নদী, নালা,খাল ও বিল কানায় কানায় ভরে গেছে। এমনি নালায় জমে থাকা হাটু পানিতে পলো দিয়ে মাছ ধরতে ব্যস্ত কয়েক জন কিশোর। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী বিল থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা পানিতে নদী, নালা,খাল ও বিল কানায় কানায় ভরে গেছে। এমনি নালায় জমে থাকা হাটু পানিতে পলো দিয়ে মাছ ধরতে ব্যস্ত কয়েক জন কিশোর। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী বিল থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি