ফাগুনের আগুন নিয়ে প্রকৃতিতে হাজির বসন্তের দূত। ঋতুরাজ মানে শুকনো ঝরা পাতার খেলা আর ফোটা ফুলের মেলা। পঞ্জিকার পাতায় এখনো শীতের কয়েকটা দিনে থাকলেও প্রকৃতি গাইছে অন্য সুর। মাঝ মাঘেই বেজে উঠছে দক্ষিণার সুর। শীতের কানে কানে পৌঁছে দিচ্ছে বাসন্তী প্রকৃতির মন্ত্র। ফুলকি ছড়াতে শুরু করেছে পলাশের আগুন। বসে নেই শিমুলও। রাঙিয়ে তুলেছে শাখা-প্রশাখা। ছবিগুলি বৃহস্পতিবার দুপুরে নওগাঁ সদর থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী। ছবি : পিবিএ/শামীনূর রহমান
ফাগুনের আগুন নিয়ে প্রকৃতিতে হাজির বসন্তের দূত। ঋতুরাজ মানে শুকনো ঝরা পাতার খেলা আর ফোটা ফুলের মেলা। পঞ্জিকার পাতায় এখনো শীতের কয়েকটা দিনে থাকলেও প্রকৃতি গাইছে অন্য সুর। মাঝ মাঘেই বেজে উঠছে দক্ষিণার সুর। শীতের কানে কানে পৌঁছে দিচ্ছে বাসন্তী প্রকৃতির মন্ত্র। ফুলকি ছড়াতে শুরু করেছে পলাশের আগুন। বসে নেই শিমুলও। রাঙিয়ে তুলেছে শাখা-প্রশাখা। ছবিগুলি বৃহস্পতিবার দুপুরে নওগাঁ সদর থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী। ছবি : পিবিএ/শামীনূর রহমান
ফাগুনের আগুন নিয়ে প্রকৃতিতে হাজির বসন্তের দূত। ঋতুরাজ মানে শুকনো ঝরা পাতার খেলা আর ফোটা ফুলের মেলা। পঞ্জিকার পাতায় এখনো শীতের কয়েকটা দিনে থাকলেও প্রকৃতি গাইছে অন্য সুর। মাঝ মাঘেই বেজে উঠছে দক্ষিণার সুর। শীতের কানে কানে পৌঁছে দিচ্ছে বাসন্তী প্রকৃতির মন্ত্র। ফুলকি ছড়াতে শুরু করেছে পলাশের আগুন। বসে নেই শিমুলও। রাঙিয়ে তুলেছে শাখা-প্রশাখা। ছবিগুলি বৃহস্পতিবার দুপুরে নওগাঁ সদর থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী। ছবি : পিবিএ/শামীনূর রহমান
ফাগুনের আগুন নিয়ে প্রকৃতিতে হাজির বসন্তের দূত। ঋতুরাজ মানে শুকনো ঝরা পাতার খেলা আর ফোটা ফুলের মেলা। পঞ্জিকার পাতায় এখনো শীতের কয়েকটা দিনে থাকলেও প্রকৃতি গাইছে অন্য সুর। মাঝ মাঘেই বেজে উঠছে দক্ষিণার সুর। শীতের কানে কানে পৌঁছে দিচ্ছে বাসন্তী প্রকৃতির মন্ত্র। ফুলকি ছড়াতে শুরু করেছে পলাশের আগুন। বসে নেই শিমুলও। রাঙিয়ে তুলেছে শাখা-প্রশাখা। ছবিগুলি বৃহস্পতিবার দুপুরে নওগাঁ সদর থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী। ছবি : পিবিএ/শামীনূর রহমান
এখনো গ্রাম বাংলার কোথাও কোথাও পুরনো কৃষি ঐতিহ্যের শেষ চিহ্ন হিসেবে টিকে আছে গরু দিয়ে হাল চাষ। ছবিটি বগুড়ার ধুনট উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের খাদুলী গ্রাম থেকে তোলা। সোমবার, ৩০ জানুয়ারী। ছবি : পিবিএ/কারিমুল হাসান লিখন।
এখনো গ্রাম বাংলার কোথাও কোথাও পুরনো কৃষি ঐতিহ্যের শেষ চিহ্ন হিসেবে টিকে আছে গরু দিয়ে হাল চাষ। ছবিটি বগুড়ার ধুনট উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের খাদুলী গ্রাম থেকে তোলা। সোমবার, ৩০ জানুয়ারী। ছবি : পিবিএ/কারিমুল হাসান লিখন।
১২০৮ বঙ্গাব্দে জমিদার ভবানী শঙ্কর সেন দয়াময়ী দেবী মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। ঐতিয্যবাহি এ দেবী মন্দির প্রাঙ্গনে ব্রিটিশ আমল থেকে প্রতি বছর বাংলা মাঘ মাসের ১ তারিখে মন্দির এলাকায় এক মাসব্যাপী মেলা বসত। এ মেলা দয়াময়ী মেলা নামে পরিচিত ছিল। কলকাতা থেকে নামী যাত্রাদল এসে এ জনপদকে মাতিয়ে রাখত। বিভিন্ন এলাকার সাধু-সন্ন্যাসীরা এসে ভিড় জমাতেন। সময়ের আবর্তে ঐতিহ্যবাহী দয়াময়ী মেলা এখন মাত্র ১ দিন অনুষ্ঠিত হয়। ছবিটি গলাচিপা উপজেলার চিকনিকান্দী ইউনিয়নের সুতাবাড়িয়া মাঘী মেলা থেকে তোলা। শনিবার, ২৮ জানুয়ারী। ছবি : পিবিএ/সিরাজুলইসলাম
১২০৮ বঙ্গাব্দে জমিদার ভবানী শঙ্কর সেন দয়াময়ী দেবী মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। ঐতিয্যবাহি এ দেবী মন্দির প্রাঙ্গনে ব্রিটিশ আমল থেকে প্রতি বছর বাংলা মাঘ মাসের ১ তারিখে মন্দির এলাকায় এক মাসব্যাপী মেলা বসত। এ মেলা দয়াময়ী মেলা নামে পরিচিত ছিল। কলকাতা থেকে নামী যাত্রাদল এসে এ জনপদকে মাতিয়ে রাখত। বিভিন্ন এলাকার সাধু-সন্ন্যাসীরা এসে ভিড় জমাতেন। সময়ের আবর্তে ঐতিহ্যবাহী দয়াময়ী মেলা এখন মাত্র ১ দিন অনুষ্ঠিত হয়। ছবিটি গলাচিপা উপজেলার চিকনিকান্দী ইউনিয়নের সুতাবাড়িয়া মাঘী মেলা থেকে তোলা। শনিবার, ২৮ জানুয়ারী। ছবি : পিবিএ/সিরাজুলইসলাম
১২০৮ বঙ্গাব্দে জমিদার ভবানী শঙ্কর সেন দয়াময়ী দেবী মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। ঐতিয্যবাহি এ দেবী মন্দির প্রাঙ্গনে ব্রিটিশ আমল থেকে প্রতি বছর বাংলা মাঘ মাসের ১ তারিখে মন্দির এলাকায় এক মাসব্যাপী মেলা বসত। এ মেলা দয়াময়ী মেলা নামে পরিচিত ছিল। কলকাতা থেকে নামী যাত্রাদল এসে এ জনপদকে মাতিয়ে রাখত। বিভিন্ন এলাকার সাধু-সন্ন্যাসীরা এসে ভিড় জমাতেন। সময়ের আবর্তে ঐতিহ্যবাহী দয়াময়ী মেলা এখন মাত্র ১ দিন অনুষ্ঠিত হয়। ছবিটি গলাচিপা উপজেলার চিকনিকান্দী ইউনিয়নের সুতাবাড়িয়া মাঘী মেলা থেকে তোলা। শনিবার, ২৮ জানুয়ারী। ছবি : পিবিএ/সিরাজুলইসলাম
১২০৮ বঙ্গাব্দে জমিদার ভবানী শঙ্কর সেন দয়াময়ী দেবী মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। ঐতিয্যবাহি এ দেবী মন্দির প্রাঙ্গনে ব্রিটিশ আমল থেকে প্রতি বছর বাংলা মাঘ মাসের ১ তারিখে মন্দির এলাকায় এক মাসব্যাপী মেলা বসত। এ মেলা দয়াময়ী মেলা নামে পরিচিত ছিল। কলকাতা থেকে নামী যাত্রাদল এসে এ জনপদকে মাতিয়ে রাখত। বিভিন্ন এলাকার সাধু-সন্ন্যাসীরা এসে ভিড় জমাতেন। সময়ের আবর্তে ঐতিহ্যবাহী দয়াময়ী মেলা এখন মাত্র ১ দিন অনুষ্ঠিত হয়। ছবিটি গলাচিপা উপজেলার চিকনিকান্দী ইউনিয়নের সুতাবাড়িয়া মাঘী মেলা থেকে তোলা। শনিবার, ২৮ জানুয়ারী। ছবি : পিবিএ/সিরাজুলইসলাম