ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলে তিস্তা নদী ফুসে উঠেছে। সেই সাথে তিস্তার করালগ্রাসে বাপ দাদার ভিটে মাটিটুকু নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে। সেদিকে খেয়াল নেই এই কিশোরের, আপন মনে নদী থেকে জাল দিয়ে মাছ ধরতে ব্যস্ত সে। ছবিটি কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার দালাল পাড়া থেকে তোলা। শুক্রবার, ১২ জুলাই। ছবি: পিবিএ
ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলে তিস্তা নদী ফুসে উঠেছে। সেই সাথে তিস্তার করালগ্রাসে বাপ দাদার ভিটে মাটিটুকু নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে। সেদিকে খেয়াল নেই এই কিশোরের, আপন মনে নদী থেকে জাল দিয়ে মাছ ধরতে ব্যস্ত সে। ছবিটি কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার দালাল পাড়া থেকে তোলা। শুক্রবার, ১২ জুলাই। ছবি: পিবিএ
ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলে তিস্তা নদী ফুসে উঠেছে। সেই সাথে তিস্তার করালগ্রাসে বাপ দাদার ভিটে মাটিটুকু নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে। সেদিকে খেয়াল নেই এই কিশোরের, আপন মনে নদী থেকে জাল দিয়ে মাছ ধরতে ব্যস্ত সে। ছবিটি কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার দালাল পাড়া থেকে তোলা। শুক্রবার, ১২ জুলাই। ছবি: পিবিএ
এলজিইডি’র তত্বাবধানে ৩২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে পাঁচ বছর আগে সেতুটি নির্মিত হলে দুইপাশে সড়ক নির্মাণ অবকাঠামো না থাকায় আজ পর্যন্ত সেতুর ওপর কেউ উঠতে পারেনি। নিচে মরা খাল ধানী ফসলি মাঠ, বছরের কোন সময়ই পানির প্রবাহ থাকেনা। তাই গ্রামবাসীও জানেনা কি কারণে, কোন কাজে, কি উদ্দেশ্যে এখানে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে। ছবিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের দক্ষিণ কালীকচ্ছ গ্রামের ঘোষপাড়া থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই। ছবি: পিবিএ
এলজিইডি’র তত্বাবধানে ৩২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে পাঁচ বছর আগে সেতুটি নির্মিত হলে দুইপাশে সড়ক নির্মাণ অবকাঠামো না থাকায় আজ পর্যন্ত সেতুর ওপর কেউ উঠতে পারেনি। নিচে মরা খাল ধানী ফসলি মাঠ, বছরের কোন সময়ই পানির প্রবাহ থাকেনা। তাই গ্রামবাসীও জানেনা কি কারণে, কোন কাজে, কি উদ্দেশ্যে এখানে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে। ছবিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের দক্ষিণ কালীকচ্ছ গ্রামের ঘোষপাড়া থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই। ছবি: পিবিএ
এলজিইডি’র তত্বাবধানে ৩২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে পাঁচ বছর আগে সেতুটি নির্মিত হলে দুইপাশে সড়ক নির্মাণ অবকাঠামো না থাকায় আজ পর্যন্ত সেতুর ওপর কেউ উঠতে পারেনি। নিচে মরা খাল ধানী ফসলি মাঠ, বছরের কোন সময়ই পানির প্রবাহ থাকেনা। তাই গ্রামবাসীও জানেনা কি কারণে, কোন কাজে, কি উদ্দেশ্যে এখানে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে। ছবিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের দক্ষিণ কালীকচ্ছ গ্রামের ঘোষপাড়া থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই। ছবি: পিবিএ
আষাঢ়ের বৃষ্টিপাতে মাঠে মাঠে আমন ধানের চারা রোপণের ধুম পড়েছে। রোদ বৃষ্টিতে ভিজে গলা ছেড়ে গান গেয়ে আমন ধানের চারা রোপণ করছেন কৃষি শ্রমিকরা। প্রতিটি চারা রোপণের মাঝে সোনালি স্বপ্নই যেন বুনছেন কৃষক। ছবিটি লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ানের চর অঞ্চল থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই। ছবি: পিবিএ/আসাদ হোসেন রিফাত
আষাঢ়ের বৃষ্টিপাতে মাঠে মাঠে আমন ধানের চারা রোপণের ধুম পড়েছে। রোদ বৃষ্টিতে ভিজে গলা ছেড়ে গান গেয়ে আমন ধানের চারা রোপণ করছেন কৃষি শ্রমিকরা। প্রতিটি চারা রোপণের মাঝে সোনালি স্বপ্নই যেন বুনছেন কৃষক। ছবিটি লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ানের চর অঞ্চল থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই। ছবি: পিবিএ/আসাদ হোসেন রিফাত
আষাঢ়ের বৃষ্টিপাতে মাঠে মাঠে আমন ধানের চারা রোপণের ধুম পড়েছে। রোদ বৃষ্টিতে ভিজে গলা ছেড়ে গান গেয়ে আমন ধানের চারা রোপণ করছেন কৃষি শ্রমিকরা। প্রতিটি চারা রোপণের মাঝে সোনালি স্বপ্নই যেন বুনছেন কৃষক। ছবিটি লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ানের চর অঞ্চল থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই। ছবি: পিবিএ/আসাদ হোসেন রিফাত
চারকোল তৈরিতে পাটকাঠি ব্যবহার হওয়ায় পাটকাঠির চাহিদা বেড়েছে কয়েকগুণ। ভালো দামে লাভবান হচ্ছেন কৃষক। একদিকে সোনালী আঁশ, অন্যদিকে রূপালী কাঠি দুই মিলে এক নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে পাট চাষে। চীনে চারকোল রপ্তানি শুরু হয়েছে। বাণিজ্যিকভাবে পাটকাঠি থেকে কয়লা উৎপাদিত হচ্ছে। তাই ভালো দামে বিক্রির আশায় পাটের আশঁ ছাড়িয়ে পাঠকাঠি সংগ্রহ করে রোদে শুকাতে ব্যস্ত এক কৃষক । ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী এলাকা থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই। ছবি:পিবিএ/সাকিবুল ফারাবি