বর্ষার নতুন পানিতে মাছ ধরছে একটি জেলে পরিবার। ছবিটি নাটোরের সিংড়া উপজেলার সিংড়া আত্রাই নদী থেকে তোলা। শনিবার, ৬ জুলাই। ছবি: পিবিএ/ নাজমুল হাসান নাহিদ
সারাদিন ছুটে চলা এই গ্রাম্য বালক-বালিকাদের সুখের-শখের গাড়ি এটি। সুপারির খোলের এ গাড়িতে চড়ে হয়তো আপনি এ যান্ত্রিক যুগে কোথাও যাওয়ার কথা ভাবতে পারেন না। কিন্তু এটি শৈশবের স্মৃতিময় দিনগুলোর কাছে নিয়ে যেতে পারে আপনাকে অনায়াসে। ওরা সারাদিন খেলে ধুলোমাখা শরীর নিয়ে বাড়ি ফিরে মায়ের বকুনি হজম করে। কিন্তু আবার পরের দিন সব ভুলে নতুন উদ্যমে গায়ে ধুলো মাখে ওরা। ওরা তো ধুলো মাখবেই, গায়ে ধুলো মাখতে যে ওদের ভালো লাগে; ওরা তো এই বাংলার মায়ের মাটির সন্তান। দুরন্ত শৈশবের স্মৃতি উদ্দীপ্ত। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী এলাকা থেকে তোলা। শনিবার, ০৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
সারাদিন ছুটে চলা এই গ্রাম্য বালক-বালিকাদের সুখের-শখের গাড়ি এটি। সুপারির খোলের এ গাড়িতে চড়ে হয়তো আপনি এ যান্ত্রিক যুগে কোথাও যাওয়ার কথা ভাবতে পারেন না। কিন্তু এটি শৈশবের স্মৃতিময় দিনগুলোর কাছে নিয়ে যেতে পারে আপনাকে অনায়াসে। ওরা সারাদিন খেলে ধুলোমাখা শরীর নিয়ে বাড়ি ফিরে মায়ের বকুনি হজম করে। কিন্তু আবার পরের দিন সব ভুলে নতুন উদ্যমে গায়ে ধুলো মাখে ওরা। ওরা তো ধুলো মাখবেই, গায়ে ধুলো মাখতে যে ওদের ভালো লাগে; ওরা তো এই বাংলার মায়ের মাটির সন্তান। দুরন্ত শৈশবের স্মৃতি উদ্দীপ্ত। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী এলাকা থেকে তোলা। শনিবার, ০৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
সারাদিন ছুটে চলা এই গ্রাম্য বালক-বালিকাদের সুখের-শখের গাড়ি এটি। সুপারির খোলের এ গাড়িতে চড়ে হয়তো আপনি এ যান্ত্রিক যুগে কোথাও যাওয়ার কথা ভাবতে পারেন না। কিন্তু এটি শৈশবের স্মৃতিময় দিনগুলোর কাছে নিয়ে যেতে পারে আপনাকে অনায়াসে। ওরা সারাদিন খেলে ধুলোমাখা শরীর নিয়ে বাড়ি ফিরে মায়ের বকুনি হজম করে। কিন্তু আবার পরের দিন সব ভুলে নতুন উদ্যমে গায়ে ধুলো মাখে ওরা। ওরা তো ধুলো মাখবেই, গায়ে ধুলো মাখতে যে ওদের ভালো লাগে; ওরা তো এই বাংলার মায়ের মাটির সন্তান। দুরন্ত শৈশবের স্মৃতি উদ্দীপ্ত। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী এলাকা থেকে তোলা। শনিবার, ০৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
সারাদিন ছুটে চলা এই গ্রাম্য বালক-বালিকাদের সুখের-শখের গাড়ি এটি। সুপারির খোলের এ গাড়িতে চড়ে হয়তো আপনি এ যান্ত্রিক যুগে কোথাও যাওয়ার কথা ভাবতে পারেন না। কিন্তু এটি শৈশবের স্মৃতিময় দিনগুলোর কাছে নিয়ে যেতে পারে আপনাকে অনায়াসে। ওরা সারাদিন খেলে ধুলোমাখা শরীর নিয়ে বাড়ি ফিরে মায়ের বকুনি হজম করে। কিন্তু আবার পরের দিন সব ভুলে নতুন উদ্যমে গায়ে ধুলো মাখে ওরা। ওরা তো ধুলো মাখবেই, গায়ে ধুলো মাখতে যে ওদের ভালো লাগে; ওরা তো এই বাংলার মায়ের মাটির সন্তান। দুরন্ত শৈশবের স্মৃতি উদ্দীপ্ত। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী এলাকা থেকে তোলা। শনিবার, ০৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
সারাদিন ছুটে চলা এই গ্রাম্য বালক-বালিকাদের সুখের-শখের গাড়ি এটি। সুপারির খোলের এ গাড়িতে চড়ে হয়তো আপনি এ যান্ত্রিক যুগে কোথাও যাওয়ার কথা ভাবতে পারেন না। কিন্তু এটি শৈশবের স্মৃতিময় দিনগুলোর কাছে নিয়ে যেতে পারে আপনাকে অনায়াসে। ওরা সারাদিন খেলে ধুলোমাখা শরীর নিয়ে বাড়ি ফিরে মায়ের বকুনি হজম করে। কিন্তু আবার পরের দিন সব ভুলে নতুন উদ্যমে গায়ে ধুলো মাখে ওরা। ওরা তো ধুলো মাখবেই, গায়ে ধুলো মাখতে যে ওদের ভালো লাগে; ওরা তো এই বাংলার মায়ের মাটির সন্তান। দুরন্ত শৈশবের স্মৃতি উদ্দীপ্ত। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী এলাকা থেকে তোলা। শনিবার, ০৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
একসময়ের গ্রামীণ ঐত্যিহের অবিচ্ছেদ্য অংশ নকশিকাঁথা। কেবল সুই আর সুতোর কারুকাজ নয়, এ যেন চিরন্তন বাঙালির ভালোবাসার গল্প বুনন। সুচের ফোঁড়ে আর বাহারি রঙের সুতোয় বিভিন্ন নকশা স্থান করে নেয় নকশিকাঁথায়। গ্রামীণ নারীরা মনের মাধুরী মিশিয়ে তৈরি করেন এসব কাঁথা। যেখানে নতুন আর পুরনো কাপড়ে তৈরি এসব কাঁথায় সুচের ফোঁড়ে মনের বাসনা ফুটে ওঠে। তবে কালের বিবর্তনে নকশিকাঁথা এখন অনেকটা বিলীনের পথে। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী এলাকা থেকে তোলা। শনিবার, ০৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
একসময়ের গ্রামীণ ঐত্যিহের অবিচ্ছেদ্য অংশ নকশিকাঁথা। কেবল সুই আর সুতোর কারুকাজ নয়, এ যেন চিরন্তন বাঙালির ভালোবাসার গল্প বুনন। সুচের ফোঁড়ে আর বাহারি রঙের সুতোয় বিভিন্ন নকশা স্থান করে নেয় নকশিকাঁথায়। গ্রামীণ নারীরা মনের মাধুরী মিশিয়ে তৈরি করেন এসব কাঁথা। যেখানে নতুন আর পুরনো কাপড়ে তৈরি এসব কাঁথায় সুচের ফোঁড়ে মনের বাসনা ফুটে ওঠে। তবে কালের বিবর্তনে নকশিকাঁথা এখন অনেকটা বিলীনের পথে। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী এলাকা থেকে তোলা। শনিবার, ০৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
একসময়ের গ্রামীণ ঐত্যিহের অবিচ্ছেদ্য অংশ নকশিকাঁথা। কেবল সুই আর সুতোর কারুকাজ নয়, এ যেন চিরন্তন বাঙালির ভালোবাসার গল্প বুনন। সুচের ফোঁড়ে আর বাহারি রঙের সুতোয় বিভিন্ন নকশা স্থান করে নেয় নকশিকাঁথায়। গ্রামীণ নারীরা মনের মাধুরী মিশিয়ে তৈরি করেন এসব কাঁথা। যেখানে নতুন আর পুরনো কাপড়ে তৈরি এসব কাঁথায় সুচের ফোঁড়ে মনের বাসনা ফুটে ওঠে। তবে কালের বিবর্তনে নকশিকাঁথা এখন অনেকটা বিলীনের পথে। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী এলাকা থেকে তোলা। শনিবার, ০৬ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
পাকশী লালনশাহ সেতু টোল প্লাজার সাইনবোর্ডটি দীর্ঘদিন ধরে ভাঙাচোরা এমন দুরাবস্থায় যে কারো চোখে পড়লেও কর্তৃপক্ষের চোখে পড়ে না। টোল প্লাজায় লেখা অক্ষরগুলো ভেঙে খসে পড়েছে, তাতে রাতের বেলায় আলো জ্বলে না। অথচ প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার টোল আদায় করে এই সেতু কর্তৃপক্ষ। শনিবার, ০৬ জুলাই। ছবি: পিবিএ/ মোঃ তুহিন হোসেন