যমুনা নদীর তীব্র ভাঙনে প্রতিদিন গৃহহীন হচ্ছে পূর্ব পাড়ের মানুষ। নদীতে স্রোত ও পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নদীর পাড় শতাধিক ঘর-বাড়ি স্থাপনা পাল্লা দিয়ে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আরো তিনশতাধিক ঘর-বাড়ি যমুনার ভাঙনের কবলে রয়েছে। যদিও ভাঙনরোধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না টাঙ্গাইলের পানি উন্নয়ন বোর্ড। ছবিটি টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের খানুরবাড়ি এলাকা থেকে তোলা। বুধবার, ০৩ জুলাই। ছবি: পিবিএ
যমুনা নদীর তীব্র ভাঙনে প্রতিদিন গৃহহীন হচ্ছে পূর্ব পাড়ের মানুষ। নদীতে স্রোত ও পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নদীর পাড় শতাধিক ঘর-বাড়ি স্থাপনা পাল্লা দিয়ে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আরো তিনশতাধিক ঘর-বাড়ি যমুনার ভাঙনের কবলে রয়েছে। যদিও ভাঙনরোধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না টাঙ্গাইলের পানি উন্নয়ন বোর্ড। ছবিটি টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের খানুরবাড়ি এলাকা থেকে তোলা। বুধবার, ০৩ জুলাই। ছবি: পিবিএ
যমুনা নদীর তীব্র ভাঙনে প্রতিদিন গৃহহীন হচ্ছে পূর্ব পাড়ের মানুষ। নদীতে স্রোত ও পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নদীর পাড় শতাধিক ঘর-বাড়ি স্থাপনা পাল্লা দিয়ে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আরো তিনশতাধিক ঘর-বাড়ি যমুনার ভাঙনের কবলে রয়েছে। যদিও ভাঙনরোধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না টাঙ্গাইলের পানি উন্নয়ন বোর্ড। ছবিটি টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কষ্টাপাড়া এলাকা থেকে তোলা। বুধবার, ০৩ জুলাই। ছবি: পিবিএ
যমুনা নদীর তীব্র ভাঙনে প্রতিদিন গৃহহীন হচ্ছে পূর্ব পাড়ের মানুষ। নদীতে স্রোত ও পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নদীর পাড় শতাধিক ঘর-বাড়ি স্থাপনা পাল্লা দিয়ে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আরো তিনশতাধিক ঘর-বাড়ি যমুনার ভাঙনের কবলে রয়েছে। যদিও ভাঙনরোধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না টাঙ্গাইলের পানি উন্নয়ন বোর্ড। ছবিটি টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কষ্টাপাড়া এলাকা থেকে তোলা। বুধবার, ০৩ জুলাই। ছবি: পিবিএ
আষাঢ় মাসের অর্ধেক পার হয়ে গেলেও চলনবিলের যৌবন ফিরে আসেনি। জেলেরা এখনও শুরু করতে পারেনি মাছ ধরার উৎসব। ডিঙ্গি নৌকার মাঝির চোখে-মুখে তাই হতাশার ছাপ। ছবিটি নাটোরের গুরুদাসপুরের বিলশা বিল থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ০২ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ নাজমুল হাসান নাহিদ
আষাঢ় মাসের অর্ধেক পার হয়ে গেলেও চলনবিলের যৌবন ফিরে আসেনি। জেলেরা এখনও শুরু করতে পারেনি মাছ ধরার উৎসব। ডিঙ্গি নৌকার মাঝির চোখে-মুখে তাই হতাশার ছাপ। ছবিটি নাটোরের গুরুদাসপুরের বিলশা বিল থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ০২ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ নাজমুল হাসান নাহিদ
আষাঢ় মাসের অর্ধেক পার হয়ে গেলেও চলনবিলের যৌবন ফিরে আসেনি। জেলেরা এখনও শুরু করতে পারেনি মাছ ধরার উৎসব। ডিঙ্গি নৌকার মাঝির চোখে-মুখে তাই হতাশার ছাপ। ছবিটি নাটোরের গুরুদাসপুরের বিলশা বিল থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ০২ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ নাজমুল হাসান নাহিদ
আষাঢ় মাসের অর্ধেক পার হয়ে গেলেও চলনবিলের যৌবন ফিরে আসেনি। জেলেরা এখনও শুরু করতে পারেনি মাছ ধরার উৎসব। ডিঙ্গি নৌকার মাঝির চোখে-মুখে তাই হতাশার ছাপ। ছবিটি নাটোরের গুরুদাসপুরের বিলশা বিল থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ০২ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ নাজমুল হাসান নাহিদ
খরের পালা। গ্রামীণ জীবনের এক অনিবার্য অনুসঙ্গ। ছবিটি নাটোরের গুরুদাসপুরের বিলশা বিল থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ০২ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ নাজমুল হাসান নাহিদ
নাটোরের গুরুদাসপুরে চলনবিলের দৃশ্য। বর্ষা এখনও জমে না উঠলেও জেলেনৌকার সারি দেখে বুঝা যায়, প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে মাছ ধরার উৎসবের। ছবিটি গুরুদাসপুরের বিলশা বিলের মাঠ থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ০২ জুলাই। ছবি : পিবিএ/ নাজমুল হাসান নাহিদ