গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে খাল, বিল ও নালায় কানায় কানায় ভরে গেছে পানিতে। তেমনি হাঁটু পানিতেই ছোট মাছ ধরতে ব্যস্ত এক মাছ শিকারি। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের তরপাই বিল থেকে তোলা। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে খাল, বিল ও নালায় কানায় কানায় ভরে গেছে পানিতে। তেমনি হাঁটু পানিতেই ছোট মাছ ধরতে ব্যস্ত এক মাছ শিকারি। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের তরপাই বিল থেকে তোলা। ছবি : পিবিএ/ সাকিবুল ফারাবি
সাগরে মাছ ধরার ওপর চলছে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা। ফলে জেলেরা সাগরে যেতে পারছেন না মাছ ধরতে। অলস সময় কাটাচ্ছেন তারা। তাই ফিশিং ট্রলারগুলো এখন সারিবদ্ধভাবে অবস্থান করছে কর্ণফুলী নদীাতীরে। ছবিটি সোমবার সকাল ১০টার দিকে ফিশারিঘাট সংলগ্ন কর্ণফুলী নদীরতীর থেকে তোলা। সোমবার, ১৭ জুন। ছবি: পিবিএ / এম ফয়সাল এলাহী
সাগরে মাছ ধরার ওপর চলছে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা। ফলে জেলেরা সাগরে যেতে পারছেন না মাছ ধরতে। অলস সময় কাটাচ্ছেন তারা। তাই ফিশিং ট্রলারগুলো এখন সারিবদ্ধভাবে অবস্থান করছে কর্ণফুলী নদীাতীরে। ছবিটি সোমবার সকাল ১০টার দিকে ফিশারিঘাট সংলগ্ন কর্ণফুলী নদীরতীর থেকে তোলা। সোমবার, ১৭ জুন। ছবি: পিবিএ / এম ফয়সাল এলাহী
সাগরে মাছ ধরার ওপর চলছে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা। ফলে জেলেরা সাগরে যেতে পারছেন না মাছ ধরতে। অলস সময় কাটাচ্ছেন তারা। তাই ফিশিং ট্রলারগুলো এখন সারিবদ্ধভাবে অবস্থান করছে কর্ণফুলী নদীাতীরে। ছবিটি সোমবার সকাল ১০টার দিকে ফিশারিঘাট সংলগ্ন কর্ণফুলী নদীরতীর থেকে তোলা। সোমবার, ১৭ জুন। ছবি: পিবিএ / এম ফয়সাল এলাহী
সাগরে মাছ ধরার ওপর চলছে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা। ফলে জেলেরা সাগরে যেতে পারছেন না মাছ ধরতে। অলস সময় কাটাচ্ছেন তারা। তাই ফিশিং ট্রলারগুলো এখন সারিবদ্ধভাবে অবস্থান করছে কর্ণফুলী নদীাতীরে। ছবিটি সোমবার সকাল ১০টার দিকে ফিশারিঘাট সংলগ্ন কর্ণফুলী নদীরতীর থেকে তোলা। সোমবার, ১৭ জুন। ছবি: পিবিএ / এম ফয়সাল এলাহী
সাগরে মাছ ধরার ওপর চলছে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা। ফলে জেলেরা সাগরে যেতে পারছেন না মাছ ধরতে। অলস সময় কাটাচ্ছেন তারা। তাই ফিশিং ট্রলারগুলো এখন সারিবদ্ধভাবে অবস্থান করছে কর্ণফুলী নদীাতীরে। ছবিটি সোমবার সকাল ১০টার দিকে ফিশারিঘাট সংলগ্ন কর্ণফুলী নদীরতীর থেকে তোলা। সোমবার, ১৭ জুন। ছবি: পিবিএ / এম ফয়সাল এলাহী
তিন দিকে বৈরান নদী। এক দিকে জামতলী বিল। মাঝে দ্বীপের মতো দুটি গ্রাম জামতৈল ও নবগ্রাম চরপাড়া। দুইগ্রামে বাস করে পাঁচশতাধিক পরিবার। গ্রামের শত শত শিশু প্রতিদিন নদী পেরিয়ে স্কুলে যাওয়া আসা করে। পারাপারের মাধ্যম একমাত্র এই বাঁশের সাঁকো। এ ছাড়া বৃদ্ধ, শিশু ও অসুস্থদের সাঁকো পেরুতে অবর্নণীয় দুর্ভোগ যেন এখানকার জনগনের নিত্য সঙ্গী। ছবিটি সোমবার সকালের তোলা। সোমবার, ১৭ জুন। ছবি: পিবিএ