বাগবাড়ী-জামালপুর মহাসড়কে সমস্যা থাকায় বিকল্প রাস্তা হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এই ব্রিজ দিয়ে চলাচল করছে ভারী-হালকা যানবাহন। কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে প্রতিনিয়ত। ব্রিজের দুইপাশের রেলিং ভেঙে রড বেরিয়ে গেছে এবং বিভিন্ন অংশে ফাটল ধরায় পলেস্তরা খসে পড়ছে। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী ব্রিজ থেকে তোলা। শনিবার, ১৫ জুন। ছবি: পিবিএ
বাগবাড়ী-জামালপুর মহাসড়কে সমস্যা থাকায় বিকল্প রাস্তা হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এই ব্রিজ দিয়ে চলাচল করছে ভারী-হালকা যানবাহন। কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে প্রতিনিয়ত। ব্রিজের দুইপাশের রেলিং ভেঙে রড বেরিয়ে গেছে এবং বিভিন্ন অংশে ফাটল ধরায় পলেস্তরা খসে পড়ছে। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী ব্রিজ থেকে তোলা। শনিবার, ১৫ জুন। ছবি: পিবিএ
বাগবাড়ী-জামালপুর মহাসড়কে সমস্যা থাকায় বিকল্প রাস্তা হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এই ব্রিজ দিয়ে চলাচল করছে ভারী-হালকা যানবাহন। কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে প্রতিনিয়ত। ব্রিজের দুইপাশের রেলিং ভেঙে রড বেরিয়ে গেছে এবং বিভিন্ন অংশে ফাটল ধরায় পলেস্তরা খসে পড়ছে। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী ব্রিজ থেকে তোলা। শনিবার, ১৫ জুন। ছবি: পিবিএ
বাগবাড়ী-জামালপুর মহাসড়কে সমস্যা থাকায় বিকল্প রাস্তা হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এই ব্রিজ দিয়ে চলাচল করছে ভারী-হালকা যানবাহন। কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে প্রতিনিয়ত। ব্রিজের দুইপাশের রেলিং ভেঙে রড বেরিয়ে গেছে এবং বিভিন্ন অংশে ফাটল ধরায় পলেস্তরা খসে পড়ছে। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী ব্রিজ থেকে তোলা। শনিবার, ১৫ জুন। ছবি: পিবিএ
বাগবাড়ী-জামালপুর মহাসড়কে সমস্যা থাকায় বিকল্প রাস্তা হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এই ব্রিজ দিয়ে চলাচল করছে ভারী-হালকা যানবাহন। কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে প্রতিনিয়ত। ব্রিজের দুইপাশের রেলিং ভেঙে রড বেরিয়ে গেছে এবং বিভিন্ন অংশে ফাটল ধরায় পলেস্তরা খসে পড়ছে। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী ব্রিজ থেকে তোলা। শনিবার, ১৫ জুন। ছবি: পিবিএ
বাগবাড়ী-জামালপুর মহাসড়কে সমস্যা থাকায় বিকল্প রাস্তা হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এই ব্রিজ দিয়ে চলাচল করছে ভারী-হালকা যানবাহন। কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে প্রতিনিয়ত। ব্রিজের দুইপাশের রেলিং ভেঙে রড বেরিয়ে গেছে এবং বিভিন্ন অংশে ফাটল ধরায় পলেস্তরা খসে পড়ছে। ছবিটি জামালপুর জেলার মেলান্দহের বাগবাড়ী ব্রিজ থেকে তোলা। শনিবার, ১৫ জুন। ছবি: পিবিএ
২০১১ সালের বিশ্বকাপ উপলক্ষে চট্টগ্রাম নগরীকে সাজানো হয়েছিল নানাভাবে। তখন নিমতলা বিশ্বরোড এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছিল ক্রিকেটারদের বিভিন্ন ভঙ্গিমার ভাস্কর্য। অযত্ন অবহেলায় এরই মধ্যে কোনোটির ভেঙে গেছে ব্যাট, হাত, শরীর থেকে ঝরে পড়েছে রং। অথচ সংশ্লিষ্টদের এতে কোনো নজর নেই। শুক্রবার, ১৪ জুন। ছবি: পিবিএ/এম ফয়সাল এলাহী
২০১১ সালের বিশ্বকাপ উপলক্ষে চট্টগ্রাম নগরীকে সাজানো হয়েছিল নানাভাবে। তখন নিমতলা বিশ্বরোড এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছিল ক্রিকেটারদের বিভিন্ন ভঙ্গিমার ভাস্কর্য। অযত্ন অবহেলায় এরই মধ্যে কোনোটির ভেঙে গেছে ব্যাট, হাত, শরীর থেকে ঝরে পড়েছে রং। অথচ সংশ্লিষ্টদের এতে কোনো নজর নেই। শুক্রবার, ১৪ জুন। ছবি: পিবিএ/এম ফয়সাল এলাহী
২০১১ সালের বিশ্বকাপ উপলক্ষে চট্টগ্রাম নগরীকে সাজানো হয়েছিল নানাভাবে। তখন নিমতলা বিশ্বরোড এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছিল ক্রিকেটারদের বিভিন্ন ভঙ্গিমার ভাস্কর্য। অযত্ন অবহেলায় এরই মধ্যে কোনোটির ভেঙে গেছে ব্যাট, হাত, শরীর থেকে ঝরে পড়েছে রং। অথচ সংশ্লিষ্টদের এতে কোনো নজর নেই। শুক্রবার, ১৪ জুন। ছবি: পিবিএ/এম ফয়সাল এলাহী
২০১১ সালের বিশ্বকাপ উপলক্ষে চট্টগ্রাম নগরীকে সাজানো হয়েছিল নানাভাবে। তখন নিমতলা বিশ্বরোড এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছিল ক্রিকেটারদের বিভিন্ন ভঙ্গিমার ভাস্কর্য। অযত্ন অবহেলায় এরই মধ্যে কোনোটির ভেঙে গেছে ব্যাট, হাত, শরীর থেকে ঝরে পড়েছে রং। অথচ সংশ্লিষ্টদের এতে কোনো নজর নেই। শুক্রবার, ১৪ জুন। ছবি: পিবিএ/এম ফয়সাল এলাহী