বগুড়ার শেরপুর-ধুনট সড়কের রনবীরবালা ঘাটপারের পূর্বপার্শ্বে বিদ্যুত সঞ্চালন লাইন ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাঁশের খুঁটি দিয়ে চলছে। বৃহস্পতিবার, ২৩ মে। ছবি : পিবিএ
বগুড়ার শেরপুর-ধুনট সড়কের রনবীরবালা ঘাটপারের পূর্বপার্শ্বে বিদ্যুত সঞ্চালন লাইন ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাঁশের খুঁটি দিয়ে চলছে। বৃহস্পতিবার, ২৩ মে। ছবি : পিবিএ
গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে শুকনো নদী পানিতে ভরে উঠেছে কানায় কানায়। ধানের কাজের শেষে অবসরে মাছের আশায় কৃষকেরা জাল নিয়ে নেমে পড়েছে নদীতে। পাশাপাশি শিশুরাও মেতেছে মাছ ধরার আনন্দে। ছবিটি জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার বাগবাড়ী নদী থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ২৩ মে। ছবি : পিবিএ
গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে শুকনো নদী পানিতে ভরে উঠেছে কানায় কানায়। ধানের কাজের শেষে অবসরে মাছের আশায় কৃষকেরা জাল নিয়ে নেমে পড়েছে নদীতে। পাশাপাশি শিশুরাও মেতেছে মাছ ধরার আনন্দে। ছবিটি জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার বাগবাড়ী নদী থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ২৩ মে। ছবি : পিবিএ
গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে শুকনো নদী পানিতে ভরে উঠেছে কানায় কানায়। ধানের কাজের শেষে অবসরে মাছের আশায় কৃষকেরা জাল নিয়ে নেমে পড়েছে নদীতে। পাশাপাশি শিশুরাও মেতেছে মাছ ধরার আনন্দে। ছবিটি জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার বাগবাড়ী নদী থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ২৩ মে। ছবি : পিবিএ
বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে সুবিশাল হাওর। বর্ষা না এলেও হাওরে পানি বেড়েছে। ছোট বড় মাছও মিলছে। সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার গুরমার হাওরে কিশোর কিশোরীরা দৌজাল দিয়ে মাছ ধরছে। বুধবার, ২২ মে। ছবি: পিবিএ/ জাকির হোসেন রাজু
বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে সুবিশাল হাওর। বর্ষা না এলেও হাওরে পানি বেড়েছে। ছোট বড় মাছও মিলছে। সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার গুরমার হাওরে কিশোর কিশোরীরা দৌজাল দিয়ে মাছ ধরছে। বুধবার, ২২ মে। ছবি: পিবিএ/ জাকির হোসেন রাজু
বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে সুবিশাল হাওর। বর্ষা না এলেও হাওরে পানি বেড়েছে। ছোট বড় মাছও মিলছে। সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার গুরমার হাওরে কিশোর কিশোরীরা দৌজাল দিয়ে মাছ ধরছে। বুধবার, ২২ মে। ছবি: পিবিএ/ জাকির হোসেন রাজু
বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে সুবিশাল হাওর। বর্ষা না এলেও হাওরে পানি বেড়েছে। ছোট বড় মাছও মিলছে। সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার গুরমার হাওরে কিশোর কিশোরীরা দৌজাল দিয়ে মাছ ধরছে। বুধবার, ২২ মে। ছবি: পিবিএ/ জাকির হোসেন রাজু
ইরি বোরো ধান কাটা এবং মাড়াই প্রায় শেষ পর্যায়ে। প্রাকৃতিক বড় কোন দূর্যোগের কবলে কৃষককে এবার পড়তে হয়নি। কৃষকেরা মাঠে ধান মাড়াই করে, সংগৃহীত খড় মহিষের গাড়িতে করে নিজ বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছে। খড় গবাদি পশু’র খাদ্য হিসাবে ব্যবহার হয়। বর্ষাকালে গো-খাদ্যের সংকট দেখা দেয়। তাই কৃষক বাড়িতে খড় মজুদ করে রাখে। ছবিটি চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ভগিরথপুর গ্রামের ধোপাখালীর মাঠ থেকে তোলা। বুধবার, ২২ মে। ছবি : পিবিএ/ তৌহিদ তুহিন
