কালের পরিক্রমায় হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ ফল আতা। বর্তমানে বিদেশি ফুল ও ফলের দিকে ঝুকঁছে মানুষ। আতা গাছে তোতা পাখি ডালিম গাছে মৌ। সময়ের ব্যবধানে বইয়ের পাতায় লিপিবদ্ধ আছে আতা গাছ ও তোতা পাখির কথা। এমন দৃশ্য দেখা সচরাচর চোখে পড়া ভারী দায় । ছবিটি বুধবার চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তালতলা গ্রাম থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ তৌহিদ তুহিন
কালের পরিক্রমায় হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ ফল আতা। বর্তমানে বিদেশি ফুল ও ফলের দিকে ঝুকঁছে মানুষ। আতা গাছে তোতা পাখি ডালিম গাছে মৌ। সময়ের ব্যবধানে বইয়ের পাতায় লিপিবদ্ধ আছে আতা গাছ ও তোতা পাখির কথা। এমন দৃশ্য দেখা সচরাচর চোখে পড়া ভারী দায় । ছবিটি বুধবার চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তালতলা গ্রাম থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ তৌহিদ তুহিন
ইলিশের প্রজনন মৌসুম শুরু হওয়ায় নদীতে সব ধরণের মাছ ধরার উপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে। গত ১ মার্চ মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া নিষেধাজ্ঞা চলবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এ সময়গুলোতে সব ধরণের মাছ শিকার, বাজারজাত, পরিবহন ও মজুতের উপর নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকায় কর্মহীন অলস সময় পার করছে জেলেরা। সে সাথে মাছ ধরার জেলে নৌকাগুলোরও যেন অখন্ড অনেক অবসর। জলে নয় ডাঙ্গায় আজ তাদের বাস। ছবিটি চাঁদপুরের পুরানবাজার এলাকার রওনাঘাট মেঘনার পাড় থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/আনোয়ারুল হক
ইলিশের প্রজনন মৌসুম শুরু হওয়ায় নদীতে সব ধরণের মাছ ধরার উপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে। গত ১ মার্চ মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া নিষেধাজ্ঞা চলবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এ সময়গুলোতে সব ধরণের মাছ শিকার, বাজারজাত, পরিবহন ও মজুতের উপর নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকায় কর্মহীন অলস সময় পার করছে জেলেরা। সে সাথে মাছ ধরার জেলে নৌকাগুলোরও যেন অখন্ড অনেক অবসর। জলে নয় ডাঙ্গায় আজ তাদের বাস। ছবিটি চাঁদপুরের পুরানবাজার এলাকার রওনাঘাট মেঘনার পাড় থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/আনোয়ারুল হক
ইলিশের প্রজনন মৌসুম শুরু হওয়ায় নদীতে সব ধরণের মাছ ধরার উপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে। গত ১ মার্চ মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া নিষেধাজ্ঞা চলবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এ সময়গুলোতে সব ধরণের মাছ শিকার, বাজারজাত, পরিবহন ও মজুতের উপর নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকায় কর্মহীন অলস সময় পার করছে জেলেরা। সে সাথে মাছ ধরার জেলে নৌকাগুলোরও যেন অখন্ড অনেক অবসর। জলে নয় ডাঙ্গায় আজ তাদের বাস। ছবিটি চাঁদপুরের পুরানবাজার এলাকার রওনাঘাট মেঘনার পাড় থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/আনোয়ারুল হক
ইলিশের প্রজনন মৌসুম শুরু হওয়ায় নদীতে সব ধরণের মাছ ধরার উপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে। গত ১ মার্চ মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া নিষেধাজ্ঞা চলবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এ সময়গুলোতে সব ধরণের মাছ শিকার, বাজারজাত, পরিবহন ও মজুতের উপর নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকায় কর্মহীন অলস সময় পার করছে জেলেরা। সে সাথে মাছ ধরার জেলে নৌকাগুলোরও যেন অখন্ড অনেক অবসর। জলে নয় ডাঙ্গায় আজ তাদের বাস। ছবিটি চাঁদপুরের পুরানবাজার এলাকার রওনাঘাট মেঘনার পাড় থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/আনোয়ারুল হক
ও কি গাড়িয়াল ভাই’ গানটিই প্রমাণ করে গরুর গাড়ি বা মহিষের গাড়ি আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের অংশ। এই গরুর গাড়িতে করে যেমনি নতুন বউ বাড়িতে আসতো তেমনি এই গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরতো শহরে কাজ করতে যাওয়া স্বামী। তাইতো অনেকেরই বাড়ি ফেরার কথায় মানুষ অপেক্ষায় থাকতো গরুর গাড়ির চাকার শব্দের। মাল পরিবহনেও এই গাড়িই ছিল ভরসা। আধুনিক জীবন আমাদের চলার গতি বাড়িয়ে দিয়েছে। তাইতো পথজুড়ে শুধুই কলের গাড়ির আনাগোনা। আর গতির প্রতিযোগিতায় তাই বিলুপ্ত হওয়ার পথে এই বাহন। ছবিটি দামুড়হুদা উপজেলার রাস্তা থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ তৌহিদ তুহিন
ও কি গাড়িয়াল ভাই’ গানটিই প্রমাণ করে গরুর গাড়ি বা মহিষের গাড়ি আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের অংশ। এই গরুর গাড়িতে করে যেমনি নতুন বউ বাড়িতে আসতো তেমনি এই গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরতো শহরে কাজ করতে যাওয়া স্বামী। তাইতো অনেকেরই বাড়ি ফেরার কথায় মানুষ অপেক্ষায় থাকতো গরুর গাড়ির চাকার শব্দের। মাল পরিবহনেও এই গাড়িই ছিল ভরসা। আধুনিক জীবন আমাদের চলার গতি বাড়িয়ে দিয়েছে। তাইতো পথজুড়ে শুধুই কলের গাড়ির আনাগোনা। আর গতির প্রতিযোগিতায় তাই বিলুপ্ত হওয়ার পথে এই বাহন। ছবিটি দামুড়হুদা উপজেলার রাস্তা থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ তৌহিদ তুহিন
ও কি গাড়িয়াল ভাই’ গানটিই প্রমাণ করে গরুর গাড়ি বা মহিষের গাড়ি আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের অংশ। এই গরুর গাড়িতে করে যেমনি নতুন বউ বাড়িতে আসতো তেমনি এই গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরতো শহরে কাজ করতে যাওয়া স্বামী। তাইতো অনেকেরই বাড়ি ফেরার কথায় মানুষ অপেক্ষায় থাকতো গরুর গাড়ির চাকার শব্দের। মাল পরিবহনেও এই গাড়িই ছিল ভরসা। আধুনিক জীবন আমাদের চলার গতি বাড়িয়ে দিয়েছে। তাইতো পথজুড়ে শুধুই কলের গাড়ির আনাগোনা। আর গতির প্রতিযোগিতায় তাই বিলুপ্ত হওয়ার পথে এই বাহন। ছবিটি দামুড়হুদা উপজেলার রাস্তা থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ তৌহিদ তুহিন
ও কি গাড়িয়াল ভাই’ গানটিই প্রমাণ করে গরুর গাড়ি বা মহিষের গাড়ি আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের অংশ। এই গরুর গাড়িতে করে যেমনি নতুন বউ বাড়িতে আসতো তেমনি এই গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরতো শহরে কাজ করতে যাওয়া স্বামী। তাইতো অনেকেরই বাড়ি ফেরার কথায় মানুষ অপেক্ষায় থাকতো গরুর গাড়ির চাকার শব্দের। মাল পরিবহনেও এই গাড়িই ছিল ভরসা। আধুনিক জীবন আমাদের চলার গতি বাড়িয়ে দিয়েছে। তাইতো পথজুড়ে শুধুই কলের গাড়ির আনাগোনা। আর গতির প্রতিযোগিতায় তাই বিলুপ্ত হওয়ার পথে এই বাহন। ছবিটি দামুড়হুদা উপজেলার রাস্তা থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ তৌহিদ তুহিন