বঙ্গোপসাগর থেকে অসংখ্য মৃত জলিফিশ ভেসে আসছে পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটার সৈকতে। গত তিন দিন ধরে জোয়ারের সময় সাগরের ঢেউয়ে দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার সৈকতের একাধিক পয়েন্টে ভেসে আসছে এসব জলজ প্রাণী। দেখতে অনেকটা অক্টোপাসের মতো। ছবিটি কুয়াকাটার সমুদ্র সৈকত থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ
বঙ্গোপসাগর থেকে অসংখ্য মৃত জলিফিশ ভেসে আসছে পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটার সৈকতে। গত তিন দিন ধরে জোয়ারের সময় সাগরের ঢেউয়ে দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার সৈকতের একাধিক পয়েন্টে ভেসে আসছে এসব জলজ প্রাণী। দেখতে অনেকটা অক্টোপাসের মতো। ছবিটি কুয়াকাটার সমুদ্র সৈকত থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ
বঙ্গোপসাগর থেকে অসংখ্য মৃত জলিফিশ ভেসে আসছে পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটার সৈকতে। গত তিন দিন ধরে জোয়ারের সময় সাগরের ঢেউয়ে দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার সৈকতের একাধিক পয়েন্টে ভেসে আসছে এসব জলজ প্রাণী। দেখতে অনেকটা অক্টোপাসের মতো। ছবিটি কুয়াকাটার সমুদ্র সৈকত থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ
প্রশাসনের কঠোর নিষেধ থাকা সত্বেও এভাবেই দিনের আলোয় বিলের পানি শুকিয়ে সুনামগঞ্জের বিভিন্ন বিলে মাছ ধরার হচ্ছে। বিল শুকিয়ে মাছ ধরার ফলে মাছের বংশ বৃদ্ধি ক্রমশ ধ্বংশ হচ্ছে। ছবিটি বুধবার সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ জাকির হোসেন রাজুু
প্রশাসনের কঠোর নিষেধ থাকা সত্বেও এভাবেই দিনের আলোয় বিলের পানি শুকিয়ে সুনামগঞ্জের বিভিন্ন বিলে মাছ ধরার হচ্ছে। বিল শুকিয়ে মাছ ধরার ফলে মাছের বংশ বৃদ্ধি ক্রমশ ধ্বংশ হচ্ছে। ছবিটি বুধবার সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ জাকির হোসেন রাজুু
প্রশাসনের কঠোর নিষেধ থাকা সত্বেও এভাবেই দিনের আলোয় বিলের পানি শুকিয়ে সুনামগঞ্জের বিভিন্ন বিলে মাছ ধরার হচ্ছে। বিল শুকিয়ে মাছ ধরার ফলে মাছের বংশ বৃদ্ধি ক্রমশ ধ্বংশ হচ্ছে। ছবিটি বুধবার সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/ জাকির হোসেন রাজুু
উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র ঈশ্বরদী উপজেলার অন্তর্গত দাশুড়িয়া ট্রাফিক মোড়। এই রাস্তা বন্ধ থাকলে কুষ্টিয়া, ঢাকা, রাজশাহী, পাবনার সকল অঞ্চলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এই রাস্তাটি বার বার সংস্কার করা হলেও টেকসই হচ্ছে না। বৃষ্টি হলে পানি জমা হয়ে যায়। খরা হলে রাস্তাটিতে ধূলাবালি উড়তে থাকে, এতে নিঃশ্বাস নিতেও সমস্যা হয় সাধারণ জনতার। রাস্তাটি আবারও সংস্কারের কাজ চলছে। ছবিটি বুধবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/তুহিন হোসেন
উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র ঈশ্বরদী উপজেলার অন্তর্গত দাশুড়িয়া ট্রাফিক মোড়। এই রাস্তা বন্ধ থাকলে কুষ্টিয়া, ঢাকা, রাজশাহী, পাবনার সকল অঞ্চলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এই রাস্তাটি বার বার সংস্কার করা হলেও টেকসই হচ্ছে না। বৃষ্টি হলে পানি জমা হয়ে যায়। খরা হলে রাস্তাটিতে ধূলাবালি উড়তে থাকে, এতে নিঃশ্বাস নিতেও সমস্যা হয় সাধারণ জনতার। রাস্তাটি আবারও সংস্কারের কাজ চলছে। ছবিটি বুধবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/তুহিন হোসেন
উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র ঈশ্বরদী উপজেলার অন্তর্গত দাশুড়িয়া ট্রাফিক মোড়। এই রাস্তা বন্ধ থাকলে কুষ্টিয়া, ঢাকা, রাজশাহী, পাবনার সকল অঞ্চলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এই রাস্তাটি বার বার সংস্কার করা হলেও টেকসই হচ্ছে না। বৃষ্টি হলে পানি জমা হয়ে যায়। খরা হলে রাস্তাটিতে ধূলাবালি উড়তে থাকে, এতে নিঃশ্বাস নিতেও সমস্যা হয় সাধারণ জনতার। রাস্তাটি আবারও সংস্কারের কাজ চলছে। ছবিটি বুধবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/তুহিন হোসেন
উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র ঈশ্বরদী উপজেলার অন্তর্গত দাশুড়িয়া ট্রাফিক মোড়। এই রাস্তা বন্ধ থাকলে কুষ্টিয়া, ঢাকা, রাজশাহী, পাবনার সকল অঞ্চলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এই রাস্তাটি বার বার সংস্কার করা হলেও টেকসই হচ্ছে না। বৃষ্টি হলে পানি জমা হয়ে যায়। খরা হলে রাস্তাটিতে ধূলাবালি উড়তে থাকে, এতে নিঃশ্বাস নিতেও সমস্যা হয় সাধারণ জনতার। রাস্তাটি আবারও সংস্কারের কাজ চলছে। ছবিটি বুধবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া থেকে তোলা। ছবি: পিবিএ/তুহিন হোসেন