৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে জাল ফেলে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ শিকার করছেন জেলেরা। তাই অলস সময়ের নীরবতা কাটিয়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী ঘাটগুলোতে বেচাকেনার হৈচৈ শুরু হয়েছে। এতোদিন ঘাটকূলে বসে জাল বোনা জেলেদের মুখে ফুটেছে আনন্দের হাসি। একই হাসি ক্রেতাদের মুখেও। ছবিটি চট্টগ্রাম ফিশারিঘাট থেকে তোলা। সোমবার, ২৫ জুলাই। ছবি : পিবিএ/এম ফয়সাল এলাহী
৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে জাল ফেলে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ শিকার করছেন জেলেরা। তাই অলস সময়ের নীরবতা কাটিয়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী ঘাটগুলোতে বেচাকেনার হৈচৈ শুরু হয়েছে। এতোদিন ঘাটকূলে বসে জাল বোনা জেলেদের মুখে ফুটেছে আনন্দের হাসি। একই হাসি ক্রেতাদের মুখেও। ছবিটি চট্টগ্রাম ফিশারিঘাট থেকে তোলা। সোমবার, ২৫ জুলাই। ছবি : পিবিএ/এম ফয়সাল এলাহী
৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে জাল ফেলে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ শিকার করছেন জেলেরা। তাই অলস সময়ের নীরবতা কাটিয়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী ঘাটগুলোতে বেচাকেনার হৈচৈ শুরু হয়েছে। এতোদিন ঘাটকূলে বসে জাল বোনা জেলেদের মুখে ফুটেছে আনন্দের হাসি। একই হাসি ক্রেতাদের মুখেও। ছবিটি চট্টগ্রাম ফিশারিঘাট থেকে তোলা। সোমবার, ২৫ জুলাই। ছবি : পিবিএ/এম ফয়সাল এলাহী
৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে জাল ফেলে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ শিকার করছেন জেলেরা। তাই অলস সময়ের নীরবতা কাটিয়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী ঘাটগুলোতে বেচাকেনার হৈচৈ শুরু হয়েছে। এতোদিন ঘাটকূলে বসে জাল বোনা জেলেদের মুখে ফুটেছে আনন্দের হাসি। একই হাসি ক্রেতাদের মুখেও। ছবিটি চট্টগ্রাম ফিশারিঘাট থেকে তোলা। সোমবার, ২৫ জুলাই। ছবি : পিবিএ/এম ফয়সাল এলাহী
৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে জাল ফেলে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ শিকার করছেন জেলেরা। তাই অলস সময়ের নীরবতা কাটিয়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী ঘাটগুলোতে বেচাকেনার হৈচৈ শুরু হয়েছে। এতোদিন ঘাটকূলে বসে জাল বোনা জেলেদের মুখে ফুটেছে আনন্দের হাসি। একই হাসি ক্রেতাদের মুখেও। ছবিটি চট্টগ্রাম ফিশারিঘাট থেকে তোলা। সোমবার, ২৫ জুলাই। ছবি : পিবিএ/এম ফয়সাল এলাহী
৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে জাল ফেলে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ শিকার করছেন জেলেরা। তাই অলস সময়ের নীরবতা কাটিয়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী ঘাটগুলোতে বেচাকেনার হৈচৈ শুরু হয়েছে। এতোদিন ঘাটকূলে বসে জাল বোনা জেলেদের মুখে ফুটেছে আনন্দের হাসি। একই হাসি ক্রেতাদের মুখেও। ছবিটি চট্টগ্রাম ফিশারিঘাট থেকে তোলা। সোমবার, ২৫ জুলাই। ছবি : পিবিএ/এম ফয়সাল এলাহী
প্রচন্ড রোদ আর ভ্যাপসা গরমের মধ্যে সারাদিন ফসলি জমিতে কাজ করার পর একটু স্বস্তি পেতে সেচ পাম্পের পানিতে গোসল করছেন কৃষকরা। ছবিটি গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের পূর্ব ইসবপুর থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই। ছবি : পিবিএ/রিফাতুন্নবী রিফাত
প্রচন্ড রোদ আর ভ্যাপসা গরমের মধ্যে সারাদিন ফসলি জমিতে কাজ করার পর একটু স্বস্তি পেতে সেচ পাম্পের পানিতে গোসল করছেন কৃষকরা। ছবিটি গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের পূর্ব ইসবপুর থেকে তোলা। বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই। ছবি : পিবিএ/রিফাতুন্নবী রিফাত
পাটের সোনালী আঁশ সংগ্রহ করার পরে থাকে পাঠকাঠি। বিশ্বজুড়ে পাট ও পাটজাত দ্রব্য ব্যাপক সমাদৃত। আগে রান্নার জ্বালানি, ঘড়ের বেড়া হিসাবে ব্যবহৃত হতো পাঠকাঠি। কিন্তু এখন আর পাঠকাঠি হেলাফেলার দ্রব্য নয়, এটি বিশ্ববাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকায় বিদেশে রপ্তানি হয় প্রতি বছর। মাঠে পাঠকাঠি সংগ্রহ করে রেখেছে কৃষকরা। আর সেই সাজানো পাঠকাঠির মধ্যে খেলা করছে শিশুরা। ছবিটি গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাগোয়া ইউনিয়নের তালতলা থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই। ছবি : পিবিএ/রিফাতুন্নবী রিফাত
পাটের সোনালী আঁশ সংগ্রহ করার পরে থাকে পাঠকাঠি। বিশ্বজুড়ে পাট ও পাটজাত দ্রব্য ব্যাপক সমাদৃত। আগে রান্নার জ্বালানি, ঘড়ের বেড়া হিসাবে ব্যবহৃত হতো পাঠকাঠি। কিন্তু এখন আর পাঠকাঠি হেলাফেলার দ্রব্য নয়, এটি বিশ্ববাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকায় বিদেশে রপ্তানি হয় প্রতি বছর। মাঠে পাঠকাঠি সংগ্রহ করে রেখেছে কৃষকরা। আর সেই সাজানো পাঠকাঠির মধ্যে খেলা করছে শিশুরা। ছবিটি গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাগোয়া ইউনিয়নের তালতলা থেকে তোলা। মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই। ছবি : পিবিএ/রিফাতুন্নবী রিফাত